শিরোনাম
◈ এপ্রিল জুড়েই তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস ◈ নিউইয়র্ক টাইমসের ইসলামিস্টদের উত্থান নিয়ে প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর: সিএ প্রেস উইং ◈ ফেসবুক পোস্ট নিয়ে সুনামগঞ্জে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০  ◈ তারিখ নিয়ে বিতর্ক: সৌদি আরব কি এক দিন আগেই ঈদ উদযাপন করেছে? ◈ এপ্রিলে যেসব শর্ত নিয়ে ঢাকায় আসছে আইএমএফ দল ◈ ট্রাম্পের নতুন শুল্ক: ভারতের যেসব খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ◈ ঈদের ছুটি ঘুমিয়ে নষ্ট না করে স্বর্ণময় করে তুলুন: শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ যেসব অঞ্চলে সন্ধ্যার মধ্যে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে ◈ ঈ‌দের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা ছাড়ছেন ঘরমুখোরা ◈ ৩ লাখ মানুষ মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে যে ভূমিকম্পে 

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৫, ০৯:৫৭ সকাল
আপডেট : ০১ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

ক্রিকেটের জন্য উপযোগী করে তৈরি হবে ছাদে ঢাকা হোবার্টের স্টেডিয়াম 

স্পোর্টস ডেস্ক : পুরোপুরি স্থায়ী ছাদ থাকার কথা ছিল তাসমানিয়ার নতুন ওয়াটারফ্রন্ট স্টেডিয়ামের নকশায়। তবে, সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ক্রিকেটের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল লিগ (এএফএল)-এ তাসমানিয়ার দল যুক্ত হওয়ার শর্ত হিসেবে ২৩,০০০ আসনের স্টেডিয়াম নির্মাণ বাধ্যতামূলক। তবে, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) এবং ক্রিকেট তাসমানিয়া রাজ্য সরকারকে জানিয়েছে, বর্তমান ছাদ নকশা ক্রিকেটের জন্য উপযুক্ত নয়।

তারা বলছে, ছাদের কারণে মাঠের বিভিন্ন অংশ, বিশেষ করে পিচে ছায়া পড়বে। এতে খেলার গতি ও মানে প্রভাব পড়তে পারে। তাই তারা বিকল্প নকশা নিয়ে আলোচনা করতে চায়।

ক্রিকেট তাসমানিয়া ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া স্টেডিয়াম নির্মাণের পক্ষে। তবে তারা চায়, এটি ক্রিকেটের জন্যও উপযোগী হোক। স্টেডিয়ামের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৭৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার। - যমুনানিউজ

প্রকল্পের নকশায় স্বচ্ছ ছাদ ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এটি ইস্পাত ও কাঠ দিয়ে তৈরি হবে। ম্যাককোয়ারি পয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের সিইও অ্যান বিচ জানান, নকশা এখনও পরিবর্তন করা হচ্ছে। স্বচ্ছ ছাদ থাকার কারণে রোদে ছায়া পড়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে, কাঠের বিমের সংখ্যা কমানো এবং নির্মাণ সামগ্রী পরিবর্তন করে এটি সমাধান করা যেতে পারে।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া বলছে, তারা তাসমানিয়ার সরকারের সঙ্গে কাজ করছে। তারা চায়, স্টেডিয়ামটি সব ধরনের ক্রিকেটের জন্য উপযোগী হোক। এতে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ম্যাচ আয়োজন করা সহজ হবে। স্টেডিয়ামটি ২০২৯ সালের মধ্যে নির্মাণ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এটি অনুমোদনের জন্য রাজ্য সংসদে ভোট হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়