শিরোনাম
◈ প্রথমবারের মতো অন্তর্ভুক্তিমূলক নববর্ষ উদযাপনের উদ্যোগ ◈ দুদকের অভিযোগের জবাবে যা বললেন টিউলিপ ◈ অনন্ত জলিলের দাবি মিথ্যা: প্রেস সচিব শফিকুল আলম ◈ পুলিশের সিগন্যাল অমান্য করে পালানোর সময় প্রাইভেট কারসহ ২ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার ◈ সীমানা প্রাচীর ভেঙে র‍্যাবের মাঠে বাস, ডোপ টেস্টে চালক ◈ ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা, বিমানবন্দরে আটক ১৫ বাংলাদেশি ◈ সরকারের হস্তক্ষেপে সৌদি আরবগামী ফ্লাইটসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক রুটের এয়ার টিকিটের মূল্য ৭৫% কমলো ◈ ব্রিটেনে সদ্য আসা হাজারো বাংলাদেশি অভিবাসন নিয়ে চিন্তায় ◈ ভুয়া নথিতে ভারতীয় পাসপোর্ট: কলকাতায় ৬৯ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশের আবেদন ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘণ্টায় ৯৭০ জন নিহত

প্রকাশিত : ১৯ মার্চ, ২০২৫, ০৭:১৭ বিকাল
আপডেট : ২০ মার্চ, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লামিনে ইয়ামাল প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে স্পেনের হয়ে ম্যাচ খেলবেন 

স্পোর্টস ডেস্ক : লামিনে ইয়ামাল স্পেনের ইতিহাসে প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে ম্যাচ খেলতে নামবেন। নেশন্স লিগের ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে রোজা রেখে খেলবেন ইয়ামাল। 

এর আগেও ১৭ বছর বয়সী ইয়ামাল বার্সেলোনার হয়ে রোজা রেখে খেলেছেন। তবে ফুটবল বিশ্বে এটি নতুন ঘটনা নয়। অনেক মুসলিম ফুটবলারই রোজা রেখেই খেলতে নামেন। তবে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে অতীতে কেউ কখনো রোজা রেখে খেলেননি।

যদিও ইয়ামালই স্পেন জাতীয় দলে খেলা প্রথম মুসলিম ফুটবলার নন। আদামা ত্রাওরে, আনসু ফাতি ও মুনির এল হাদ্দাদিও ইসলাম ধর্মাবলম্বী। তবে ত্রাওরে ও ফাতি রমজান মাসে স্পেনের হয়ে কোনো ম্যাচ খেলেননি। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের হয়ে অভিষেক হয় মুনিরের। দেশটির জার্সিতে তিনি ওই এক ম্যাচই খেলেছেন, তবে সেই সময় রমজান মাস ছিল না।

উয়েফা নেশনস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হবে স্পেন। ফিরতি লেগ রোববার (২৪ মার্চ) রাতে অনুষ্ঠিত হবে। ইনজুরি মুক্ত থাকলে দুটি ম্যাচেই খেলবেন ইয়ামাল। রোজা রেখেই মাঠে নামবেন এই তরুণ ফুটবলার।

ইয়ামালের জন্ম স্পেনে হলেও তার বাবা মুনির নাসরাউয়ি একজন মরক্কান মুসলিম। ডিএজেএন-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইয়ামাল জানিয়েছেন, রোজা রেখে খেলতে তার কোনো সমস্যা হয় না। তার মতে, ‘‘মনেই হবে না যে আপনি ক্ষুধার্ত। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শরীরকে পানিশূন্য না রাখা। ক্লাবে (বার্সেলোনায়) আমি এ বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকি। ফজরের নামাজ পড়ার জন্য আমি ভোর পাঁচটায় উঠি। এরপর ইলেক্ট্রোলাইটসমৃদ্ধ পানীয় পান করি, যা সারাদিন শরীরকে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। ইফতারের সময় চিনি না খাওয়ার চেষ্টা করি এবং প্রচুর পানি পান করি। ফলে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে থাকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়