শিরোনাম
◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের ◈ ১১ ওভারের মধ্যে জিতেও বিদায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৯ জুলাই, ২০২৪, ০৯:১০ সকাল
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২০২৭ সালের এশিয়া কাপ ক্রিকেট বাংলাদেশে

স্পোর্টস ডেস্ক :একটা সময় নিয়মিত এশিয়া কাপ ক্রিকেটের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। ২০১২ সাল থেকে ২০‌১৬ পর্যন্ত সময়ে তিনবার এশিয়া কাপের আয়োজক হলেও দীর্ঘ প্রায় এক যুগ পর আবার টুর্নামেন্টটির আয়োজনের সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। ১১ বছর পর আরও একবার বাংলাদেশে হবে ২০২৭ সালের এশিয়া কাপের আয়োজক।

ওয়ানডে ফরম্যাটের সেই আসর আয়োজনের জন্য বিসিবির ওপরেই আস্থা রেখেছে এশিয়ান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। এর আগে ২০২৫ সালের এশিয়া কাপের আসর বসবে ভারতে। এই দুই আসরের স্পন্সরশিপ রাইটের জন্য বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে তারা। ২০২৭ এর আসর ওয়ানডে ফরম্যাটে হলেও ২০২৫ সালের এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে।

২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ছিলো না এশিয়া কাপের আয়োজন। সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে করেছিল শেষ এশিয়া কাপ। ২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে আবার ফিরবে এশিয়ান ক্রিকেটের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। ২০২৫ সালে ভারতের এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছে এসিসি। উদ্দেশ্য পরের বছরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি। 

একই নিয়ম মেনেই ২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপকে সামনে রেখে একই বছরের এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। এশিয়া কাপের পরই দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়ায় বসবে বিশ্ব ক্রিকেটের শ্রেষ্ঠত্বের আসর।

ফরম্যাটে অবশ্য কোনো পরিবর্তন আসছে না। দুই আসরেই থাকবে ১৩ টি করে ম্যাচ। বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা– এশিয়ার এই পাঁচ টেস্ট খেলুড়ে দেশের সাথে যুক্ত হবে বাছাই পর্ব পেরিয়ে আসা একটি দল। ৬ টি দলকে দুই গ্রুপে ভাগ করে প্রতিটি দল খেলবে দুটি করে ম্যাচ। এরপর দুই গ্রুপের সেরা দুই দল নিয়ে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে সুপার ফোর। দুই ধাপে ৬ টি করে মোট ১২ টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর সুপার ফোরের সেরা দুই দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ফাইনাল। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়