শিরোনাম
◈ বিপাকে পিসিবি, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনে খরচ ৯৩ মিলিয়ন ডলার, আয় হলো ৬ মিলিয়ন ◈ এনসিপির গঠন থেকে বেরিয়ে আসা শিবিরের সাবেক নেতাদের আরেকটি রাজনৈতিক সংগঠন কেন, কী চায় তারা ◈ পিসিবি সঠিক সিদ্ধান্ত না নিলে পাকিস্তানের ক্রিকেট আরো পতনের দিকে যাবে:  ইনজামাম ◈ দেশের তিন অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত ◈ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮৯ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৯ শিক্ষক বরখাস্ত ◈ মহেন্দ্র সিং ধোনি বললেন, সে দিন আমি বড় ভুল করেছিলাম ◈ জবি শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানি, ভিক্টর ক্লাসিক পরিবহনের ১০ বাস আটক ◈  কয়েক দফায় মূল্য বৃদ্ধি: ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে চাল ◈ ব্যাংক খাত ঝুঁকির মুখে: খেলাপি ঋণের অর্ধেকের বেশি ৫ ব্যাংকে ◈ জামানত ছাড়াই  ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৭:৫৬ বিকাল
আপডেট : ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার শেখ হাসিনাকে নিয়ে ড. কামাল হোসেনের বিস্ফোরক মন্তব্য!

প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। স্বাধীনতার পর ছিলেন দেশের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ছিলেন সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা। শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং দলটির সভাপতি করার পেছনে ড. কামাল হোসেনই ছিলেন মূল উদ্যোক্তা। কিন্তু শেখ হাসিনা ৯১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর সবার আগে তাকেই আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতে বাধ্য করেন। শুধু ড. কামাল হোসেন একা নন, আওয়ামী লীগের অনেক প্রবীণ-নবীন নেতাকে শেখ হাসিনার প্রতিহিংসার শিকার হয়ে করুণ পরিণতি মেনে নিতে হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে ড. কামাল হোসেন রোববার বলেন, আওয়ামী লীগের এই পরিণতির জন্য এককভাবে শেখ হাসিনাই দায়ী। তিনি ত্যাগী এবং পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের উপেক্ষা করেছেন। অবমূল্যায়ন করতেন। অপমান-অপদস্ত করতেন। দলে পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার কথাই ছিল শেষ কথা। তার কথাই ছিল আইন। তিনি নিজেকে রাজা ভাবতেন, আর দেশের মানুষকে ভাবতেন প্রজা। ভিন্নমত একেবারেই সহ্য করতে পারতেন না শেখ হাসিনা। আর এ কারণেই তাকে এভাবে চোরের মতো পালাতে হয়েছে। 

শুধু ড. কামাল হোসেন একা নন, আওয়ামী লীগের অনেক প্রবীণ-নবীন নেতাকে শেখ হাসিনার প্রতিহিংসার শিকার হয়ে করুণ পরিণতি মেনে নিতে হয়েছে।

শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলায় আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে ২০২৪ সালের ২৪ অক্টোবর আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। এর আগে একইভাবে ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতে বাধ্য করা হয় তার ছোট ভাই বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকীকেও। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। ছিলেন পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে কথা বলার অপরাধে দল থেকে ছিটকে পড়েন, মন্ত্রিত্বও হারান। আর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী ছিলেন দলটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির এক নম্বর সদস্য। তাকে বাদ দিয়ে শেখ হাসিনা তার আপন ফুফাতো ভাই আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির এক নম্বর সদস্য করেন। সূত্র : যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়