শিরোনাম
◈ স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড, প্রতি ভরি ১ লাখ ৫৫ হাজার ◈ দেড় ঘন্টার বেশি সময় পর ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ সমাপ্ত ◈ হিন্দুদের ওপর আক্রমণ ধর্মীয় নয়, রাজনৈতিক: মার্কিন সিনেটরকে প্রধান উপদেষ্টা ◈ অনুমোদন পেল ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় ◈ মুস্তাকিমের অনন্য রেকর্ড, ৫০টি চার ও ২২ ছক্কায় করেছেন ৪০০ রান, দল জিতেছে ৭৩৮ রানে ◈ ইতালি প্রবাসী ফুটবলার ফাহমিদুলকে জাতীয় দলে নেওয়ার দাবিতে লং মার্চের ডাক ◈ ঈদের আগে মার্চ মাসের বেতন পাচ্ছেন না ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী ◈ অসহায় গ্রামবাসীদের পাশে ফুটবলার হামজা চৌধুরী ◈ নিউজিল্যান্ডের কাছে টানা দুই ম্যাচ হেরে গেলো পাকিস্তান ◈ নেতাকর্মীদের আস্তে আস্তে খেতে বলার ব্যাখ্যা দিলেন বিএনপি নেতা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৭:৫৬ বিকাল
আপডেট : ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার শেখ হাসিনাকে নিয়ে ড. কামাল হোসেনের বিস্ফোরক মন্তব্য!

প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। স্বাধীনতার পর ছিলেন দেশের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ছিলেন সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা। শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং দলটির সভাপতি করার পেছনে ড. কামাল হোসেনই ছিলেন মূল উদ্যোক্তা। কিন্তু শেখ হাসিনা ৯১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর সবার আগে তাকেই আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতে বাধ্য করেন। শুধু ড. কামাল হোসেন একা নন, আওয়ামী লীগের অনেক প্রবীণ-নবীন নেতাকে শেখ হাসিনার প্রতিহিংসার শিকার হয়ে করুণ পরিণতি মেনে নিতে হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে ড. কামাল হোসেন রোববার বলেন, আওয়ামী লীগের এই পরিণতির জন্য এককভাবে শেখ হাসিনাই দায়ী। তিনি ত্যাগী এবং পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের উপেক্ষা করেছেন। অবমূল্যায়ন করতেন। অপমান-অপদস্ত করতেন। দলে পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার কথাই ছিল শেষ কথা। তার কথাই ছিল আইন। তিনি নিজেকে রাজা ভাবতেন, আর দেশের মানুষকে ভাবতেন প্রজা। ভিন্নমত একেবারেই সহ্য করতে পারতেন না শেখ হাসিনা। আর এ কারণেই তাকে এভাবে চোরের মতো পালাতে হয়েছে। 

শুধু ড. কামাল হোসেন একা নন, আওয়ামী লীগের অনেক প্রবীণ-নবীন নেতাকে শেখ হাসিনার প্রতিহিংসার শিকার হয়ে করুণ পরিণতি মেনে নিতে হয়েছে।

শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলায় আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে ২০২৪ সালের ২৪ অক্টোবর আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। এর আগে একইভাবে ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতে বাধ্য করা হয় তার ছোট ভাই বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকীকেও। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। ছিলেন পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে কথা বলার অপরাধে দল থেকে ছিটকে পড়েন, মন্ত্রিত্বও হারান। আর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী ছিলেন দলটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির এক নম্বর সদস্য। তাকে বাদ দিয়ে শেখ হাসিনা তার আপন ফুফাতো ভাই আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির এক নম্বর সদস্য করেন। সূত্র : যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়