শিরোনাম
◈ আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: গুতেরেস  ◈ দেশ ছেড়ে যারা আগেই চলে গেছেন তাদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কেন দেওয়া হয়? ◈ ৩৬ লাখ টাকাসহ এলজিইডি প্রকৌশলী আটক ◈ কেন ব্যর্থ হলো নরেন্দ্র মোদির ‘সবার আগে প্রতিবেশী’ নীতি  ◈ জাতিসংঘ মহাসচিব ও প্রধান উপদেষ্টা কক্সবাজার, ইফতার শেষ ঢাকা ফিরবেন ◈ সংকটে থাকা দুই ব্যাংককে টাকা ছাপিয়ে আরও ২,৫০০ কোটি টাকা সহায়তা দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ ‘জান্নাতে কোনো ধর্ষক নেই, আছিয়ার ঘুমে কেউ ব্যাঘাত ঘটাবে না’ ◈ তাপপ্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া দফতরের ◈ ঢাবিতে শিবিরের ইফতারির পাশাপাশি ৫০০ টাকা করে পেলেন শিক্ষার্থীরা ◈ বাংলাদেশের বর্তমান সংস্কার ও পরিবর্তনে জাতিসংঘ সবসময় পাশে থাকবে: গুতেরেস

প্রকাশিত : ১৪ মার্চ, ২০২৫, ০৪:৪৮ সকাল
আপডেট : ১৪ মার্চ, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া তরুণদের নিয়ে আরেকটি দল গঠনের ইঙ্গিত

গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী তরুণদের নিয়ে আরেকটি রাজনৈতিক দল আসছে। নতুন দল গঠনের ইঙ্গিত দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সাবেক নেতা মোহাম্মদ হিযবুল্লাহ (আরেফিন)। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এমন ইঙ্গিত দেন তিনি।

ফেসবুকে তিনি লিখেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী তরুণদের সাথে আলাপ, পরামর্শ এবং তাদের সম্মিলনে আমরা একটা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গঠনের দিকে আগাচ্ছি, ইনশাআল্লাহ।’

বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন ও ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের ভিত্তিতে গঠিত এই ব-দ্বীপের সামাজিক চুক্তিসমূহের পুনর্বহাল হবে নতুন দলের রাজনীতির ভিত্তি হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই ব-দ্বীপের তহজিব-তমুদ্দুনকে আঁকড়ে ধরেই আমরা নতুন রাজনীতি বিনির্মাণ করবো ইনশাআল্লাহ।

সাবেক এই নেতা বলেন, আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে চাঁদাবাজি-দুর্নীতি নির্ভর যেই পলিটিক্যাল ইকোনমি, আমরা তারে পরিবর্তন করতে চাই। পেশিশক্তি নির্ভর যেই রাজনৈতিক সংস্কৃতি, যেখানে মানুষের গুরুত্ব স্রেফ মিছিলে মাথা গোনা, আমরা এর পরিবর্তে রাজনীতিতে সম্মান ও শরিকানা হাজির করতে চাই। দলের ভিতরে আভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক চর্চাকে জারি রাখতে চাই।

হিযবুল্লাহ বলেন, ভারতীয় আগ্রাসন ও আঞ্চলিক আধিপত্যবাদ বিরোধী বলিষ্ঠ রাজনীতি হাজির করতে চাই আমরা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা এবং এই ব-দ্বীপের অধিবাসীদের অর্থনৈতিক আজাদির নিশ্চয়তা ও সুরক্ষা বিধান-ই হবে আমাদের অন্যতম রাজনৈতিক লক্ষ্য।

শেষে তিনি লিখেন, ‘নারীর হক, মর্যাদা আর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে আমাদের রাজনীতির মূলমন্ত্র। বাংলাদেশ হবে নারীদের জন্য আমান ও সুকুনের রাষ্ট্র--- এইটা হবে আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গীকার। সামাজিক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সর্বত্র ন্যায়-নীতি ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে আমাদের মাকসাদ।’ উৎস: কালের কণ্ঠ ও ইত্তেফক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়