শিরোনাম
◈ অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে যে ছয়টি বড় চ্যালেঞ্জ ◈ সেনা সদস্যরা ঘিরে রেখেছে বরিশালে সাবেক চিফ হুইপ হাসানাতের বাড়ি ◈ এবার ধানমন্ডি ৩২ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াসের স্ট্যাটাস ◈ হাসিনার দায়ভার ভারত সরকারকেই নিতে হবে: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ সিলেটে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় শেখ মুজিবের ম্যুরাল ◈ ভাঙা হল শেখ মুজিবের বাড়ি, ধানমন্ডি ৩২ এখন ধ্বংসস্তূপ (ভিডিও) ◈ এবার হাসিনার বাসভবন সুধা সদনে আগুন (ভিডিও) ◈ কোনো উস্কানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরুন: জামায়াত আমিরের আহ্বান ◈ শেষ ওভারের নাটকীয়তায় খুলনা টাইগার্সকে কাঁদিয়ে চিটাগং কিংস ফাইনালে ◈ শহীদ তাজউদ্দীন নার্সিং কলেজে বহিরাগতদের হামলায় ৫০ শিক্ষার্থী আহত

প্রকাশিত : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:৫৪ রাত
আপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন ব্যারিস্টার জায়মা রহমান, আজ হচ্ছে 'ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’

মনিরুল ইসলাম: ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিতব্য ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ এ যোগ দিতে লন্ডন থেকে ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন ব্যারিস্টার জায়মা রহমান। 

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধিত্ব করতে গতকাল ৪ ফেব্রুয়ারী  মঙ্গলবার ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছান ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র নাতনী এবং বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান-এর একমাত্র কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

এর আগে ২ ফেব্রুয়ারী রোববার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে ঢাকা ছাড়েন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

আজ বুধবার বিএনপির ভেরিফাই পেইজ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র একটি প্রতিনিধি দলকে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়। 

আমন্ত্রিতরা হলেন— বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তবে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রে যাননি। তাঁর প্রতিনিধিত্ব করবেন কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা রহমান।

প্রসঙ্গত, ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানটি ১৯৫৩ সাল থেকে প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এবং এতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট, সিনেটর, কংগ্রেস সদস্য, ব্যবসায়ী ও ১০০টিরও বেশি দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করে থাকেন।

এই অনুষ্ঠানটি একটি নির্দলীয় সংস্থা এবং রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়িক অভিজাতদের একত্রিত হয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করার এবং একত্রে প্রার্থনা করার জন্য একটি বিশেষ ফোরাম।

এই ফাউন্ডেশন মার্কিন নীতিনির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বিশ্ব শান্তি ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়