শিরোনাম
◈ হাসান আরিফের মৃত্যুতে উপদেষ্টা পরিষদের শোক ◈ গত ১৫ বছর বাংলাদেশের গণমাধ্যম অনেক ক্ষেত্রে তাঁবেদারি করেছে : প্রেস সচিব  ◈ উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ ভাতা বৃদ্ধির দাবীতে শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেছেন চিকিৎসকরা ◈ রাজধানীর যেসব সড়ক কাল বন্ধ থাকবে, বিকল্প পথে চলার পরামর্শ ◈ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গাদের ফেরাতে যে কৌশলের কথা জানালেন ◈ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারি নিয়ে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর (ভিডিও) ◈ রাখাইন রাজ্যের মিলিটারি সদরদপ্তর আরাকান আর্মির দখলে, সতর্ক উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত ◈ লন্ডন-যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ কোটি টাকা পাচার : হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু ◈ উপসচিব পুলে কোটা: প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অবস্থান

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০২৪, ০১:৪৪ রাত
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বার বার ফ্যাসিস্ট বলা আমি পছন্দ করি না, কারণ এরাওতো আমাদের পরিবারের সদস্য: লন্ডনে জামায়াতের আমীর

‘তাদেরকে বার বার ফ্যাসিজম আর ফ্যাসিস্ট বলা আমি পছন্দ করি না, কারণ এরাওতো আমাদের পরিবারের সদস্য'-বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আমীর ডা. শফিকুর রহমান। বুধবার লন্ডনে একটি স্থানীয় হলে বৃটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ (বিবিসিসিআই)-এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এমন মন্তব্য করেন।

বিবিসিসিআই -এর প্রেসিডেন্ট রফিক হায়দারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুর রহমান বলেন , আমি কোনো মৌলবাদী মুসলমান নই  আর আমি কোনো মৌলবাদী না এবং মৌলবাদী কোনো খারাপ জিনিস নয়।  মূল না থাকলে গাছের অস্তিত্ব টিকবে না মূল আমাদের লাগবে তবে যে সেন্সে মৌলবাদ স্টিগমাটা দেয়া হয় আমি ওই মৌলবাদী মুসলমান না। আমরা ইউনাইটেড বাংলাদেশ গড়তে চাই। আমি বারবার ফ্যাসিজম আর ফ্যাসিস্ট বলা  পছন্দ করিনা কারণ এরাওতো আমাদের পরিবারের সদস্য, রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য।  ভুল মানুষই করে , দুর্নীতিও মানুষ করতে পারে।  ভুল যে করবে সে ক্ষমা চাইবে , দুর্নীতি যারা করবে তারা শাস্তি পাবে। ন্যায় বিচারের মাধ্যমে সে শাস্তি পাবে কোনো অবিচার করে নয়। কারো উপরে জুলুম করে নয়। বার বার তাদের  গালি দিতে হবে আমি এটাকে ভালো মনে করি না। এজন্য আমি বলবো অতীতে যারা রাজনীতি করে গেছেন তারা ভুল করুক আর শুদ্ধ করুক তারাতো করে গেছেন ,এখন আমরা কি করবো সেটা ভাবি।  শুধু তাদের পেছনে পড়ে থাকলে আমাদের লাভ কী হবে? তারা যা করেছেন এর সাক্ষী জাতি হয়ে গেছে। জাতি বিচার করবে তাদের কী করবে না করবে।  এখন কথা হলো জাতির জন্য আমরা কী করবো ?

তিনি আরো বলেন, আমরা জামায়াতে  ইসলামের পক্ষ থেকে নয় একটি পলিটিক্যাল ইনস্টিটিউশনের পক্ষ থেকে বলছি যে, এমন একটি বাংলাদেশ চাই , ধর্ম বর্ণ , দল-মত কোনো কিছুতেই ডিসপ্যারিটি থাকবে না, তা উচিত নয়। একজন নাগরিক জন্ম নেয়ার পর সে কোন ধর্মের কোন বর্ণের তা বিবেচ্য বিষয় নয় তবে ভাবতে হতে সে বাংলদেশি নাগরিক, এটাই তার বড় পরিচয়।

আমি বার বার একটি কথা বলে আসছি যদি মসজিদ পাহারা দেয়ার দরকার না হয় তাহলে মন্দির পাহারা দেয়া লাগবে কেন ? নিশ্চয় এমন একটি কাজ আমরা করেছি যার কারণে মন্দির পাহারা দেয়া লাগে। সে কারণটি দূর করতে হবে। যাতে কারোই কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পাহারা দেয়া না লাগে। উৎস: মানবজমিন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়