শিরোনাম
◈ বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা: আনন্দবাজারের প্রতিবেদন ◈ ‘বঙ্গবন্ধু রেল সেতু’র নাম পরিবর্তন ◈ হাসান আরিফের মৃত্যুতে উপদেষ্টা পরিষদের শোক ◈ গত ১৫ বছর বাংলাদেশের গণমাধ্যম অনেক ক্ষেত্রে তাঁবেদারি করেছে : প্রেস সচিব  ◈ উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ ভাতা বৃদ্ধির দাবীতে শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেছেন চিকিৎসকরা ◈ রাজধানীর যেসব সড়ক কাল বন্ধ থাকবে, বিকল্প পথে চলার পরামর্শ ◈ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গাদের ফেরাতে যে কৌশলের কথা জানালেন ◈ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারি নিয়ে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর (ভিডিও) ◈ রাখাইন রাজ্যের মিলিটারি সদরদপ্তর আরাকান আর্মির দখলে, সতর্ক উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত

প্রকাশিত : ১০ অক্টোবর, ২০২৪, ০৫:৩৯ বিকাল
আপডেট : ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

''এই সরকার বিফল হলে ভারতীয় কর্তৃত্ববাদ আবার প্রতিষ্ঠিত হবে''

দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ‘দুটো লক্ষ্যে ছাত্র-জনতার আন্দোলন হয়েছিল। প্রথম লক্ষ্য ছিলো ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন ঘটানো। দ্বিতীয়ত ভারতীয় আধিপত্যবাদকে নির্মূল করা। আমাদের প্রথম লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয়টা আমরা এখনও অর্জন করতে পারিনি। এখন আমাদের ভারতীয় আধিপত্যবাদকে চিরতরে উৎখাত করতে হবে। ১৮ কোটি জনগণ যদি এক থাকে তাহলেই ভারতীয় আধিপত্যবাদের উৎখাত সম্ভব হবে। আমাদের লড়াই অব্যাহত রাখতে হবে।’

বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবির ব্যানারে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসি’র করিডোরে দুপুর ১২ টার দিকে এই সভার আয়োজন করা হয়।

সেখানে জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. আবদুল্লাহ, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)-এর আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মেজর আব্দুল ওয়াহাব মিনার, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান ও ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইবির সমন্বয়ক এস এম সুইটসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ড. মাহমুদুর রহমান বলেন, ঐতিহাসিক ছাত্র জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে আমাদের কাঁধে চেপে বসা জালেমশাহীর পতন ঘটেছে। ১৬ বছর ধরে বাংলাদেশে যে ফ্যাসিস্ট ও ইসলামবিরোধী সরকার ছিলো সেটি সরাসরি দিল্লি থেকে পরিচালিত হয়েছে। ১৯৮১ সালে ইসলাম এবং বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য তিনি দিল্লি থেকে এসেছিলেন।

শেখ হাসিনার মাধ্যমে ভারত এদেশে তাদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছিলো। পতনের পর এখন আবার প্রভুর কাছেই শেখ হাসিনা আশ্রয় নিয়েছেন। দিল্লি ছাড়া তার আর যাওয়ার যায়গা নেই। তিনি যে দিল্লির ঘৃণ্য এজেন্ট ছিলেন এটাই তার দৃষ্টান্ত প্রমাণ। তিনি আরও বলেন, ছাত্র-জনতার রক্তের মধ্য দিয়ে একটা বিপ্লব হয়েছে। এই বিপ্লবকে বিপথগামী করা যাবে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাঝে কোন বিভেদ যেন না আসে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়