শিরোনাম
◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের ◈ ১১ ওভারের মধ্যে জিতেও বিদায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ◈ অফিস সময়ে সভা করতে সম্মানী নয়: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ হজ ফ্লাইট ২৯ এপ্রিল, বিড়ম্বনা ও দুর্ভোগ ছাড়াই হজে যাবেন যাত্রীরা ◈ নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ছাপিয়ে বিলি করা হবে: ড. ইউনূস ◈ ৪ বিয়ে করে বিপাকে বৃদ্ধ, থানায় দেখা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ◈ প্রধানমন্ত্রী নয়, মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার চায় এনসিপি: নাহিদ ইসলাম ◈ ইসরাইলিদের আল-আকসা মসজিদ ধ্বংস করার গুঞ্জন, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা ◈ শেখ মুজিবের ছবি অপসারণের ঘটনায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ছাত্রদলের প্রতিবাদ ◈ বড় হারে অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্বপ্ন 

প্রকাশিত : ০৯ অক্টোবর, ২০২৪, ১০:২৯ দুপুর
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু যা বললেন সারজিস-হাসনাতের দাবির ব্যাপারে

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। জানা গেছে, সংলাপে এখনো আমন্ত্রণ পায়নি জাতীয় পার্টি (জাপা)। জাতীয় পার্টিকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না তা জানা না গেলেও, ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ।

গত ৭ অক্টোবর মধ্যরাতে এক ফেসবুক পোস্টে সারজিস লিখেছেন, ‘জাতীয় পার্টির মতো মেরুদণ্ডহীন ফ্যাসিস্টের দালালদের প্রধান উপদেষ্টা কীভাবে আলোচনায় ডাকে?’

অনেকটা একই ধরনের স্ট্যাটাসে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানানো হলে, আমরা সেই আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ ও কঠোর বিরোধিতা করবো।’

তবে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু সংলাপে ডাক পাওয়া কিংবা না পাওয়ার বিষয়টিকে তেমন বিবেচনায় নিচ্ছেন না। তার কথা, ডাকা না ডাকা, সরকারের বিষয়। তারা তাদের মতো করে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাবেন।

দুই সমন্বয়কের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে গণমাধ্যমকে জাপা মহাসচিব বলেন, কেউ যদি এমন কথা বলতে চায়, তাহলে বলতেই পারে। কিন্তু মাঠে এভাবে বলে লাভ নেই। আমাদের জিজ্ঞেস করলে আমরা আমাদের মতো করে উত্তর দিব। এটার পক্ষে-বিপক্ষে দুইটাতেই যুক্তি আছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা শেষ সংলাপে ডাক পেয়েছিলাম। তখন পাঁচজন গিয়ে মিটিং করছি। এবার যে সংলাপ হবে সেটার ডাক এখনো পাই নাই। উনারা প্রয়োজন মনে করলে ডাকবে, আর প্রয়োজন মনে না করলে ডাকবে না। এটা উনাদের বিষয়। আমরা এটার জন্য বসে নেই, আমাদের রাজনীতি যেটা, আমরা করব। আমরা একটা বৃহৎ ও পুরনো রাজনৈতিক দল, আমাদের সহযোগিতা চাইলে আমরা করবো।

বিগত সরকারের সময় কোন ধরনের পরিস্থিতিতে জাতীয় পাটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল, তা ব্যাখ্যা করেন চুন্নু। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে সকল দল নির্বাচনে এসেছে। ২০১৪ সালে আমাদের নেতা নির্বাচনে যাবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তারপর একটা পর্যায়ে এসে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। তখন উপজেলাসহ বিভিন্ন নির্বাচন হয় সেখানে কিন্তু বড় বড় দলগুলো অংশগ্রহণ করেছে। ২০১৮ সালে আমরা যেমন পার্লামেন্টে ছিলাম তেমন বিএনপিসহ বিভিন্ন দল কিন্তু চার বছর পার্লামেন্টে ছিল। এরপর ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করিয়ে নির্বাচনের আয়োজন করে। আমরা কী অবস্থায় নির্বাচনে এসেছি তা আমাদের চেয়ারম্যান সংবাদ সম্মেলন করে স্পষ্ট করেছেন। মূলত জাতীয় পার্টিকে জোর করে নির্বাচনে আনা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়