শিরোনাম
◈ দীর্ঘ কোচিং ক্যারিয়ারের সব অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের ক্রিকেটে কাজে লাগাতে চাই: কোচ সিমন্স ◈ আমাদের পরামর্শ হয়তো আর দরকার নেই, এজন্য ডাকেনি : মুজিবুল হক চুন্নু ◈ পরামর্শ ইতিবাচকভাবে নিয়েছে সরকার: বৈঠক শেষে গণফোরাম ◈ আওয়ামী লীগ সমর্থকদের প্রেসক্লাবের সামনে মারধর ◈ পলাতক পুলিশ সদস্যরা এখন ‘সন্ত্রাসী’ বিবেচিত হবে, দেখামাত্রই গ্রেফতার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ দুই মাসে দেড় বিলিয়ন ডলার দেনা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (ভিডিও) ◈ প্রয়োজনে সিস্টেম ভেঙে নতুন লোক বসাবো : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ: এবারও ডাক পায়নি জাপা ◈ নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা, বেঁচে গেলেন অল্পের জন্য ◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল

প্রকাশিত : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৯:৪৮ রাত
আপডেট : ১৯ অক্টোবর, ২০২৪, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শাহরিয়ার কবিরকে আরও দুই হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হোল

এম.এ.লতিফ, আদালত প্রতিবেদক : সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালত রফিকুল ইসলাম ও আরিফ হত্যার অভিযোগে যাত্রাবাড়ী থানার পৃথক দুই মামলায় একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবিরকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদেশ দেন।

এদিন রিমান্ড শেষে গৃহকর্মী লিজা আক্তারকে হত্যার অভিযোগে রমনা মডেল থানার মামলায় শাহরিয়ার কবিরকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর যাত্রাবাড়ী থানার পৃথক দুই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এছাড়া জামিন শুনানির জন্য মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দিন ধার্য করা হয়েছে।

এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর বনানীর বাসা থেকে শাহরিয়ার কবিরকে গ্রেফতার করা হয়। ১৭ সেপ্টেম্বর তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর গৃহকর্মী লিজা আক্তারকে হত্যার অভিযোগে করা একটি মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে শাহরিয়ার কবিরকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অন্যদিকে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো: ছানাউল্লাহ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী এলাকার বউবাজার রোডে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের গোলাগুলিতে চোখে গুলি লাগে আরিফের। চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আরিফের বাবা মো. ইউসুফ যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন। এছাড়া রফিকুল ইসলাম গত ১৮ জুলাই যাত্রাবাড়ী এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন। পরদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়