শিরোনাম
◈ আমাদের পরামর্শ হয়তো আর দরকার নেই, এজন্য ডাকেনি : মুজিবুল হক চুন্নু ◈ পরামর্শ ইতিবাচকভাবে নিয়েছে সরকার: বৈঠক শেষে গণফোরাম ◈ আওয়ামী লীগ সমর্থকদের প্রেসক্লাবের সামনে মারধর ◈ পলাতক পুলিশ সদস্যরা এখন ‘সন্ত্রাসী’ বিবেচিত হবে, দেখামাত্রই গ্রেফতার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ দুই মাসে দেড় বিলিয়ন ডলার দেনা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (ভিডিও) ◈ প্রয়োজনে সিস্টেম ভেঙে নতুন লোক বসাবো : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ: এবারও ডাক পায়নি জাপা ◈ নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা, বেঁচে গেলেন অল্পের জন্য ◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল ◈ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন : সাড়ে চারশ কোটি টাকার ময়লা-বাণিজ্য হাত বদল

প্রকাশিত : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০১:৪৬ রাত
আপডেট : ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় ডিএসসিসির কাউন্সিলর সিরাজ আটক

মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি: মোঃ জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে একটি রিসোর্ট থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মুগদা এলাকা কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ সিরাজুল ইসলাম ওরফে বিএম সিরাজুল ইসলামকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। তিনি শ্রীমঙ্গলের সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পালানোর চেষ্টা করছিলেন বলে জানা যায়।

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং, বিকেলে শ্রীমঙ্গল রাধানগর এলাকা থেকে আটক করা হয় তাকে। তার বিরুদ্ধে মুগদা থানায় মামলা রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চত করে মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমাদের কাছে ইনফরমেশন ছিল যে তিনি আজ রাতেই মৌলভীবাজারের সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাবেন। তিনি মুগদা থানায় এজাহারভূক্ত মামলার আসামি। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মুগদা এলাকায় ছাত্রদের ওপর যে হামলা করা হয়েছিল, তিনি ওই হামলায় সরাসরি নেতৃত্বে ছিলেন।

তিনি আরো বলেন, আমাদের অভিযানিক দল প্রথমে তার অবস্থান নিশ্চিত করে। পরে তাকে আটক করা হয়। এখন তাকে আমাদের স্থানীয় থানায় রাখব। পরবর্তীতে তাকে আমরা সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করব।

রিসোর্ট সূত্রে জানা যায়, সিরাজুল ইসলাম শনিবার দুপুর ১২টার সময় তাদের রিসোর্টে উঠেন। তার সাথে আরো ১০ থেকে ১২ জন ছিলেন। সবাই এক দিনের জন্য চার-পাঁচটি রুম বুকিং করেন।

এদিক মুগদা এলাকার বাসিন্দা মোঃ জাহিদ হোসেন বলেন, বি এম সিরাজুল ইসলাম মুগদা এলাকার সন্ত্রাসী বাহিনীর গডফাদার ছিলেন। বিগত সরকারের আমলে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর উনি নিজে লাঠিসোঁটা নিয়ে আক্রমণ করতেন। সরাসরি উনি বিরোধী মতের মানুষদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছেন।

সর্বশেষ ছাত্র আন্দোলনের সময়ও তিনি ছাত্রদের ওপর সরাসরি হামলায় জড়িত ছিলেন। তিনি ঢাকার মুগদা এলাকার ৬ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর এবং সাবেক ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি ছিলেন বলে জানান তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়