শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সমর্থকদের প্রেসক্লাবের সামনে মারধর ◈ পলাতক পুলিশ সদস্যরা এখন ‘সন্ত্রাসী’ বিবেচিত হবে, দেখামাত্রই গ্রেফতার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ দুই মাসে দেড় বিলিয়ন ডলার দেনা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (ভিডিও) ◈ প্রয়োজনে সিস্টেম ভেঙে নতুন লোক বসাবো : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ: এবারও ডাক পায়নি জাপা ◈ নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা, বেঁচে গেলেন অল্পের জন্য ◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল ◈ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন : সাড়ে চারশ কোটি টাকার ময়লা-বাণিজ্য হাত বদল ◈ এবার ভয়ংকর সেই আয়নাঘর নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ নির্বাচনের সময় নিয়ে বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ১৭ জুলাই, ২০২৪, ০৯:২৪ রাত
আপডেট : ০৭ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিএনপি কার্যালয় থেকে বিস্ফোরকদ্রব্য উদ্ধার: ছাত্রদলের সাবেক সভাপতিসহ ৭ জন রিমান্ডে

সুজন কৈরী: [২] পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণসহ বিএনপির সাত নেতাকর্মীর ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

[৩] রিমান্ডে নেওয়া অন্য আসামিরা হলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. নজরুল ইসলাম (৪৭), তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন (৩০), বিএনপি কর্মী শাহাদাত হোসেন (৩২), মো. টেনু (৩৮), মনির হোসেন (২৫) ও বরকত হাওলাদার (৩৭)।

[৪] বুধবার আসামিদের আদালতে হাজির করে প্রত্যেককে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কবির হোসেন হাওলাদার। 

[৫] রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিক আসামিদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে প্রত্যেকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

[৬] এর আগে মঙ্গলবার রাতে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। অভিযান শেষে লাঠিসোঁটা, বিস্ফোরকদ্রব্য ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের তথ্য জানান ডিবিপ্রধান। এরপর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণসহ বেশ কয়েকজনকে আটক করে ডিবি। পরে তাদের এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। 

[৭] পল্টন থানায় দায়ের হওয়া মামলায় ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছে। মামলায় ১৮৭৮ সালের আর্মস অ্যাক্ট ও ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক উপাদানাবলী আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।

[৮] মামলার এজাহারে বলা হয়, ঢাকা মহানগর এলাকায় নাশকতা ও আইনশৃঙ্খলা বিঘ্ন ঘটিয়ে সরকারকে বিপাকে ফেলাসহ দেশকে অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভিতরে ককটেল এবং আগ্নেয়াস্ত্র মজুত করে। 

[৯] ওই সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় সেখান থেকে ককটেল, দুইটি পাইপগান, পুরাতন তিনটি ওয়ান শুটারগান, একটি পিস্তল ও ২১০টি বাঁশের লাঠি উদ্ধার করা হয়। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়