এম.এ. লতিফ: [২] মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মাদ নজরুল ইসলামের আদালতে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন কোন সাক্ষী আদালতে না আসায় দুদক সাক্ষ্য গ্রহণ পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য এই নতুন দিন ধার্য করেন।
[৩] ৮ জুলাই, ২০০৭ রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা মামলায় ফালুর স্ত্রী মাহবুবা সুলতানাও আসামি ছিলেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুদকের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম আদালতে মামলায় চার্জশিট দাখিল করেন ।
[৪] চার্জশিট দাখিলের পর মোছাদ্দেক হোসেন ফালু ও তার স্ত্রী হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করায় দীর্ঘদিন মামলার বিচারকাজ বন্ধ থাকে। পরবর্তীতে হাইকোর্ট ফালুর মামলা খারিজ করে দেন এবং তার স্ত্রীর মামলা গ্রহণ করে তাকে অব্যাহতির আদেশ দেন। ফলে ২৭ আগস্ট, ২০১৮ আদালত মামলাটিতে ফালু পলাতক থাকা অবস্থায় চার্জগঠন করেন ।
[৫] মামলার অভিযোগে বলা হয়, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ দুর্নীতি দমন কমিশনের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশের প্রেক্ষিতে ফালু ওই বছর ১ মার্চ আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। দুদকের তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের তথ্য পায়। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
আপনার মতামত লিখুন :