শিরোনাম
◈ সুযোগ পেলেই আমরা ড. ইউনূসকে শূলে চড়াই: সারজিস ◈ (১৫ মার্চ) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার ◈ শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই সেখ জুয়েল এখন বিধান মল্লিক ◈ টিউলিপ সিদ্দিক জাল স্বাক্ষর করেছিলেন বোনকে ফ্ল্যাট পাইয়ে দিতে: ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন ◈ ভারতের সেনাপ্রধান শেখ হাসিনার ফেরা নিয়ে মন্তব্য করেছেন কি? ◈ নওফেল, বিপ্লবকে ১০ কোটি টাকায় পালানোর সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগ সাবেক এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে! ◈ তিন মাসের শিশুকে জিম্মি করে গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ ◈ ঘুষকাণ্ডে অভিযুক্ত আদানির কাছে মার্কিন সমন পৌঁছে দেবে ভারত ◈ ট্রুডোর পদত্যাগ, শপথ নিলেন মার্ক কার্নি ◈ সীমান্তবর্তী তিন উপজেলায় অবাধে ব্যবহার হচ্ছে ভারতীয় সিম!

প্রকাশিত : ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:০৩ রাত
আপডেট : ১৫ মার্চ, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একই বছরে আসবে দুইবার রমজান, তিনবার ঈদ!

মুসলিম সম্প্রদায়ীরা সাধারণত প্রতি বছর একটি রমজান ও একটি ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপন করে থাকে। কিন্তু ২০৩০ সালে দুটি রমজান ও দুটি ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপিত হবে। একই বছরে মুসলমানরা তিনটি ঈদ উদ্‌যাপন করবে। দুটি ঈদুল ফিতর ও একটি ঈদুল আজহা। চন্দ্র বিশেষজ্ঞরা চন্দ্র ক্যালেন্ডার বিশ্লেষণ করে  এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রায় ৩৩ বছর পর একই বছরে ২ বার আসবে পবিত্র রমজান মাস। সে বছরের শুরু ও শেষে রমজানের দেখা পাওয়া যাবে। খবর: চ্যানেল আই অনলাইন।

সম্প্রতি সৌদি আরবভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এমন ঘটনা এর আগে সর্বশেষ ১৯৯৭ সালে দেখা গিয়েছিল। সে বছর জানুয়ারির শুরু ও ডিসেম্বরের শেষে রমজান মাস এসেছিল।

সৌদি জ্যোতির্বিদ খালেদ আল-জাকাক টুইটারে বলেন, চন্দ্র বর্ষপঞ্জিতে প্রায় প্রতি ৩০ বছর পর পর এমনটি দেখা যায়। চন্দ্রমাস প্রতি বছর ১০ থেকে ১১ দিন এগিয়ে আসে। ২০৩০ সালের মধ্যে জানুয়ারিতে একটি রমজান এবং ডিসেম্বরে আরেকটি রমজান হবে। এর মানে এক বছরে দুটি রমজান।

দুবাই অ্যাস্ট্রোনমি গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার হাসান আহমেদ আল হারিরি নিশ্চিত করেছেন, এক বছরে দুটি রমজানের ঘটনা হওয়া অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। কারণ আমরা যে ক্যালেন্ডারটি অনুসরণ করি তা সৌরবছরের ওপর ভিত্তি করে তৈরি, কিন্তু ইসলামি ক্যালেন্ডার চাঁদের ওপর নির্ভর করে। তাই ২০৩০ সালে দুটি রমজান হবে এটি নিশ্চিত। তিনি আরও নিশ্চিত করেছেন, ২০৩০ সালের প্রথম রমজান জানুয়ারির শুরুতে এবং দ্বিতীয়টি ডিসেম্বরের শেষে হবে।

মূলত আরবি মাসের হিসাব করা হয় চাঁদ ও ইংরেজি মাসের হিসাব করা হয় সূর্যের পরিক্রমণ অনুযায়ী।

হিজরি সন বা আরবি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এক বছর পূর্ণ হয় ৩৫৪ দিনে। অপরদিকে, ইংরেজি সন অনুযায়ী এক বছর পূর্ণ হয় ৩৬৫ দিনে। সেই হিসেবে প্রতি বছর ১১ দিন করে এগিয়ে যায় আরবি মাসগুলো।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়