শিরোনাম
◈ আজহারীর কড়া সমালোচনা: ‘নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন’ ধর্মীয় মূল্যবোধকে করেছে উপেক্ষা, বিলুপ্তির দাবি ◈ সৎ মাকে নির্যাতনের মামলায় অভিনেত্রী শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ◈ কাশ্মীরে পর্যটক হত্যার নিন্দা জানাই, তবে পেছনে কারা জানা প্রয়োজন: আসিফ নজরুল ◈ কাশ্মীর হামলায় ভারতের 'রাজনৈতিক ফায়দা' তোলার চেষ্টা: পাকিস্তানি গণমাধ্যমের অভিযোগ ◈ হেফাজত নেতাদের রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা তুলে নেওয়া হচ্ছে: আসিফ নজরুল ◈ আদালতে ফুঁপিয়ে কাঁদলেন তুরিন আফরোজ, সান্ত্বনা দিলেন ইনু–শহিদুল হক–ছাত্রলীগ নেতা ◈ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে না ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি: হাইকোর্ট ◈ দিল্লি নেমেই বিমানবন্দরেই জরুরি নিরাপত্তা বৈঠক মোদির ◈ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ের সন্ত্রাসবাদী হামলায় গর্জে উঠলেন গম্ভীর! ক্রিকেটার‌দের প্রতিবাদ ◈ মে ও জুন মা‌সে দশটি আন্তর্জা‌তিক টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:২৩ দুপুর
আপডেট : ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:২৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লজ্জা না থাকলে বাধ্য করেই সরানো হোক কুয়েট ভিসিকে: সারজিস আলম

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) চলমান সংকট নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রতিবাদ জানিয়ে কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবি করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাতে ফেসবুকের পোস্ট করা এক স্ট্যাটাসে দাবি জানিয়েছেন তিনি।

ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, “কুয়েট ভিসির পদত্যাগ চাই। তিনি যদি লজ্জায় পদত্যাগ করার মতো ব্যক্তিত্ব না রাখেন, তাহলে তাঁকে বাধ্যতামূলকভাবে সরানো হোক।”

জানা গেছে, সম্প্রতি কুয়েটে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলির পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে সারজিস আলমের এই মন্তব্য বেশ সাড়া ফেলেছে অনলাইন দুনিয়ায়।

প্রসঙ্গত, ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদল-যুবদলের সঙ্গে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষ হয়। এতে অনেকে আহত হন। এ ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৩ এপ্রিল বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।

এমন অবস্থার মধ্যে ১৪ এপ্রিল রাতে জরুরি সিন্ডিকেট সভা করে সহিংসতার ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া বন্ধ থাকা শিক্ষা কার্যক্রম ৪ মে ও আবাসিক হলগুলো ২ মে খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়।

এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে রাতেই প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। তারা পরদিন ১৫ এপ্রিল দুপুরে একের পর এক হলের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। সেই সঙ্গে উপাচার্যকে অপসারণের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে নামেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়