শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে যা বললেন তাসনিম জারা ◈ যুক্তরাষ্ট্র  ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে রোহিঙ্গাদের জন্য ◈ নাগরিকত্ব আইনে কেন পরিবর্তন এনেছে ইতালি, নতুন নীতিতে কী আছে?  ◈ বাংলাদেশের মতো ভারতেও অভ্যুত্থানের শঙ্কা: দি ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ বিএনপির বিরুদ্ধে এনসিপির বিস্ফোরক অভিযোগ ◈ প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর: নতুন অধ্যায়ের সূচনা বাণিজ্য-বিনিয়োগে  ◈ আরও কঠোর হচ্ছে ভারতে বিদেশিদের প্রবেশ-অবস্থান  ◈ গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে যে নির্দেশনা দিলো ট্রাফিক বিভাগ ◈ ঈদ আনন্দ মিছিলে মূর্তি প্রদর্শনী নিয়ে জামায়াতের বিবৃতি ◈ ড. ইউনূসের প্রতিনিধিকে মার্কিন উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন, যে আলোচনা হলো

প্রকাশিত : ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:১৪ দুপুর
আপডেট : ০১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পিনাকী ভট্টাচার্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে যা করতেন

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে কয়েকটি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন লেখক, ব্লগার ও বিশিষ্ট অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য। এসময় তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে যেসকল পদক্ষেপ নিতেন সেগুলোও তুলে ধরেছেন।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব বিষয় তুলে ধরেন।

পোস্টে পিনাকী লেখেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আপনি কয়টা থানায় ভিজিট করেছেন? কয়বার আপনার বাহিনীর লোকেদের সাথে মাঠে গিয়ে দেখা করেছেন? তাদের সাথে তাদের ক্যান্টিনে খেয়েছেন? তাদের পরিবারের খোজ নিয়েছেন? তারা যেন উদ্বুদ্ধ হয় এমন কাজ করেছেন, কথা বলেছেন? যেই বিশাল বাহিনীর নেতা আপনি সেই বাহিনীর লোকেরা যেন বুঝে আপনি তাদের পিতার স্নেহে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাহলেই ওরা আপনার জন্য হাসতে হাসতে জীবনটাও দিয়ে দিতে পারবে। আপনার কোন পরিকল্পনা লাগবে না, কোন প্রনোদনা দেয়া লাগবে না, তারা নিজেরাই নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালো করে করার চেষ্টা করবে, কারণ সে জানবে আপনি আন্তরিক ভাবেই আপনার বাহিনীকে নিয়ে গর্ব করতে চান। 

তিনি লেখেন, গভীর রাতে প্রেস কনফারেন্স ডেকে আলগা সিরিয়াসনেস না দেখিয়ে রাতেই যদি নিজে টহল দল নিয়ে ঢাকার এলাকায় এলাকায় যেতেন, আজকেই পরিস্থিতি পালটে যেতো।

তিনি আরও লেখেন, আমি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হলে আজকেই গাড়ি ভর্তি করে খাবার আর পানীয় নিয়ে প্রত্যেকটা টহল দলের সাথে দেখা করতাম। তাদের উৎসাহ দিতাম। সারারাত ঢাকার রাস্তায় চষে বেড়াতাম। নাগরিকদের সাহস দিতাম। সকালে ফজরের নামাজের সময়ে একটা মসজিদের সামনে দাড়ায়ে থাকতাম। মুসল্লিদের সালাম দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতাম। যতোদিন আইন শৃংখলা ঠিক না হয় ততোদিন এই কাজ কর‍তাম। প্রত্যেকটা নাগরিক নিরাপদ বোধ না করলে আমি ঘুমাতে যাইতাম না।

সবশেষ তিনি লেখেন, মাঠে থেকে নেতৃত্ব দিতে হয়রে ভাই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়