মহসিন কবির : বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ আইনটি ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। অবশেষে বাতিল হওয়ার সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ।
শরিফুল হাসান নামে একজন ফেসকুকে লিখেছেন, বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ধন্যবাদ সরকারকে। পুরোনো কথাগুলোই আবার বলি, এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে মত প্রকাশ ও বেঁচে থাকার স্বাধীনতা থাকবে। যেখানে দুর্নীতি, লুটপাট, অপশাসন থাকবে না, থাকবে সুশাসন।
সোয়েব হাসান, নামে একজন ফেসবুকে লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ্, এই অসভ্য আইন সভ্য সমাজে যেন আর ফিরে না আসে!।
মো. রিয়াদ নামে একজন ফেসবুকে লিখেছেন, বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ধন্যবাদ সরকারকে। পুরোনো কথাগুলোই আবার বলি, এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে, বেঁচে থাকার স্বাধীনতা থাকবে। এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে দুর্নীতি থাকবে না, লুটপাট থাকবে না, অপশাসন থাকবে না, মতপ্রকাশের জন্য কাউকে মরতে হবে না, জেলে থাকতে হবে না।
গিয়াস উদ্দিন আহমেদ একজন নিউজের কমেন্টস বক্সে লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আমাদেরকে ডক্টর ইউনুস সাহেবের মতো একজন ব্যক্তিকে দেশের দায়িত্বভার দিয়েছেন যার জন্য লক্ষ কোটিবার শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। কেননা ডক্টর ইউনুস সাহেব মিটিং রুমে পবিত্র কালিমা তাইয়্যিবা “লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ”খচিত রয়েছে যা প্রতিটি মুসলমানের ঈমানের পূর্বশর্ত। ঐ কালিমাটা দেখলে মন, হৃদয় ও কলিজা শীতল হয়ে যায়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাউতের সময় পবিত্র কালিমা নসীব করে দিও।
ইবনে ইশাহক নামে একজন নিউজের কমেন্টস বক্সে লিখেছেন, কালো আইন বাতিল হোক খুশি হয়েছি, কিন্তু আমি যে বই কিনেছি, সেই টাকা কে দিবে।
আপনার মতামত লিখুন :