শিরোনাম
◈ ডিএমপির বিপ্লব কুমার সরকার ও মেহেদি হাসান বরখাস্ত ◈ রাজনীতিতে অনৈক্যের সুর,অস্বস্তি কাটাতে রোডম্যাপ জরুরি  ◈ পদত্যাগ দাবি প্রশ্নে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি: এত স্বর্ণ সঙ্গে কেন রাখলেন, কারণ যা জানা গেল ◈ ‘অফিসারদের মাথার দাম ৫ লাখ টাকা!’, জওয়ানরা একথা কেন বলল, আজও জানতে পারিনি ◈ ইংলিশ লিগে ম্যানচেস্টার সিটিকে ২-০ গোলে হারালো  লিভারপুল ◈ টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে হলে বাংলাদেশকে আজ নিউজিল্যান্ডকে হারাতেই হবে ◈ ইউএসএআইডির সকল কর্মীকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন! ◈ ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগে ঠিকানা খুঁজে পাননি লিটন দাস ও মোস্তাফিজ ◈ লা লিগায় জিরোনাকে হারালো রিয়াল মাদ্রিদ

প্রকাশিত : ১৬ জুলাই, ২০২৪, ০৪:২৩ সকাল
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অযথা কোটা আন্দোলন দীর্ঘ করা হচ্ছে

বিধান রিবেরু

বিধান রিবেরু: এ পক্ষ, ও পক্ষ দুই পক্ষই আবেগ, অভিমান ও জেদ দিয়ে বিষয়টি সামলাচ্ছে। এতে রাজনৈতিক কূটকৌশল যে নেই তা বলা যাবে না। অথচ যুক্তি ও ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করলে খুব সহজেই, অনেক আগেই এই সঙ্কটের সমাধান হয়ে যেত। এখন শুরু হয়েছে স্লোগান নিয়ে বিতর্ক। পুরো বিতর্কটাই ফ্যালাসির উপর দাঁড়িয়ে করা হচ্ছে। পুরো স্লোগান হলো, ‘আমি কে তুমি কেÑ রাজাকার, রাজাকার। বলছে কে, বলছে কেÑ স্বৈরাচার, স্বৈরাচার’। প্রথমটা আবেগের স্লোগান, আন্দোলনে আবেগ থাকে। কিন্তু যিনি স্লোগান রচয়িতা তিনি বোঝেননি এর খণ্ডাংশ তাদের বিরুদ্ধেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। অপর দিকে ‘তুমি কে আমি কেÑ বাঙালি বাঙালি’ স্লোগানটাও সমস্যাপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশের আর জাতিগোষ্ঠীর তবে কি হবে? চাকমা, মারমা, খাসিয়া, নকমান্দি এরা সব বাঙালি? একদিকে অভিমান, অপরদিকে জাত্যাভিমান। অথচ সমাধান যুক্তি উপস্থাপন ও তাকে মেনে নেওয়ার ভেতর রয়েছে। অযথা এই আন্দোলন দীর্ঘ করা হচ্ছে। এখন এটি অযথা না যথাযথ তা অবশ্য সময় গড়ালে স্পষ্ট হবে আরো। লেখক, চলচ্চিত্র সমালোচক ও সাংবাদিক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়