শিরোনাম
◈ আমাদের পরামর্শ হয়তো আর দরকার নেই, এজন্য ডাকেনি : মুজিবুল হক চুন্নু ◈ পরামর্শ ইতিবাচকভাবে নিয়েছে সরকার: বৈঠক শেষে গণফোরাম ◈ আওয়ামী লীগ সমর্থকদের প্রেসক্লাবের সামনে মারধর ◈ পলাতক পুলিশ সদস্যরা এখন ‘সন্ত্রাসী’ বিবেচিত হবে, দেখামাত্রই গ্রেফতার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ দুই মাসে দেড় বিলিয়ন ডলার দেনা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (ভিডিও) ◈ প্রয়োজনে সিস্টেম ভেঙে নতুন লোক বসাবো : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ: এবারও ডাক পায়নি জাপা ◈ নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা, বেঁচে গেলেন অল্পের জন্য ◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল ◈ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন : সাড়ে চারশ কোটি টাকার ময়লা-বাণিজ্য হাত বদল

প্রকাশিত : ১৬ জুলাই, ২০২৪, ০৪:২৩ সকাল
আপডেট : ১১ অক্টোবর, ২০২৪, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অযথা কোটা আন্দোলন দীর্ঘ করা হচ্ছে

বিধান রিবেরু

বিধান রিবেরু: এ পক্ষ, ও পক্ষ দুই পক্ষই আবেগ, অভিমান ও জেদ দিয়ে বিষয়টি সামলাচ্ছে। এতে রাজনৈতিক কূটকৌশল যে নেই তা বলা যাবে না। অথচ যুক্তি ও ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করলে খুব সহজেই, অনেক আগেই এই সঙ্কটের সমাধান হয়ে যেত। এখন শুরু হয়েছে স্লোগান নিয়ে বিতর্ক। পুরো বিতর্কটাই ফ্যালাসির উপর দাঁড়িয়ে করা হচ্ছে। পুরো স্লোগান হলো, ‘আমি কে তুমি কেÑ রাজাকার, রাজাকার। বলছে কে, বলছে কেÑ স্বৈরাচার, স্বৈরাচার’। প্রথমটা আবেগের স্লোগান, আন্দোলনে আবেগ থাকে। কিন্তু যিনি স্লোগান রচয়িতা তিনি বোঝেননি এর খণ্ডাংশ তাদের বিরুদ্ধেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। অপর দিকে ‘তুমি কে আমি কেÑ বাঙালি বাঙালি’ স্লোগানটাও সমস্যাপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশের আর জাতিগোষ্ঠীর তবে কি হবে? চাকমা, মারমা, খাসিয়া, নকমান্দি এরা সব বাঙালি? একদিকে অভিমান, অপরদিকে জাত্যাভিমান। অথচ সমাধান যুক্তি উপস্থাপন ও তাকে মেনে নেওয়ার ভেতর রয়েছে। অযথা এই আন্দোলন দীর্ঘ করা হচ্ছে। এখন এটি অযথা না যথাযথ তা অবশ্য সময় গড়ালে স্পষ্ট হবে আরো। লেখক, চলচ্চিত্র সমালোচক ও সাংবাদিক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়