শিরোনাম
◈ আমাদের পরামর্শ হয়তো আর দরকার নেই, এজন্য ডাকেনি : মুজিবুল হক চুন্নু ◈ পরামর্শ ইতিবাচকভাবে নিয়েছে সরকার: বৈঠক শেষে গণফোরাম ◈ আওয়ামী লীগ সমর্থকদের প্রেসক্লাবের সামনে মারধর ◈ পলাতক পুলিশ সদস্যরা এখন ‘সন্ত্রাসী’ বিবেচিত হবে, দেখামাত্রই গ্রেফতার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ দুই মাসে দেড় বিলিয়ন ডলার দেনা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (ভিডিও) ◈ প্রয়োজনে সিস্টেম ভেঙে নতুন লোক বসাবো : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ: এবারও ডাক পায়নি জাপা ◈ নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা, বেঁচে গেলেন অল্পের জন্য ◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল ◈ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন : সাড়ে চারশ কোটি টাকার ময়লা-বাণিজ্য হাত বদল

প্রকাশিত : ০৬ জুলাই, ২০২৪, ০৫:৫৫ বিকাল
আপডেট : ০৬ অক্টোবর, ২০২৪, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতের সাথে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক নিয়ে আরো কিছু বিষয় 

মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ফেসবুক: জুলাই, ২০২৩ থেকে এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত নেপাল ও ভুটানে, বাংলাদেশ ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি করেছে। এই দুই দেশেই বাংলাদেশের বাজার সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে। এই সমঝোতা স্মারক 

অনুযায়ী ভারত বাংলাদেশি পণ্য নেপাল এবং ভুটানে পরিবহনের জন্য ট্রানজিট সুবিধা সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর ফলে আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের আরও পণ্য রপ্তানি করার সম্ভাবনা তৈরি হবে। 

এছাড়াও এই সমঝোতা স্মারকের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, ভারতের জাতীয় গ্রিড ব্যবহার করে নেপাল এবং ভুটানের সাথে জ্বালানি আমদানি-রপ্তানি বিষয়ে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের প্রতিশ্রুতি।

এই মুহূর্তে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির সমঝোতা হলেও, ভবিষ্যতে তা আরো বৃদ্ধির সুযোগ আছে। শুধু নেপালেরই ৭২,০০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে।

আমদানি করা জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর বাংলাদেশের নির্ভরতা বাড়ছে। বাংলাদেশ যদি এই জ্বালানি সংযোগের সুবিধা নিতে পারে, তাহলে নেপাল থেকে সস্তায় জলবিদ্যুৎ আমদানি করতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানি আমদানির ওপর নির্ভরতা কমানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়