শিরোনাম
◈ বাংলাদেশিকে ধরতে এসে পা ধরে মাফ চাইল বিএসএফ (ভিডিও) ◈ ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম ◈ সারজিস আলমের চ্যালেঞ্জ, কড়া জবাব দিলেন রাশেদ খান ◈ পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ লাভে প্রলোভনে পড়ে প্রতারিত হবেন না: পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ◈ টাই‌ব্রেকা‌রে আবাহনীকে হারিয়ে ফেডা‌রেশন কাপ জিত‌লো বসুন্ধরা কিংস ◈ বৃটেনে আসছে নতুন আইন: যৌন অপরাধে দণ্ডিতরা হারাবে থাকার অধিকার ◈ কাশ্মীরের পেহেলগাম ইস‌্যু‌তে পা‌কিস্তা‌নের সা‌বেক দুই হিন্দু - মুসলমান ক্রিকেটা‌রের কথার লড়াই চল‌ছে  ◈ অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ (ভিডিও) ◈ এবার বড় সুখবর মাদরাসা শিক্ষকদের জন্য  ◈ শেখ রেহানার স্বামী-দেবরসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:১৯ দুপুর
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিন আত্মসমর্পণের পর কারাগারে

দুদকের করা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

তুহিন মঙ্গলবার আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করলে শুনানি নিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার পৃথক দুই বিশেষ জজ আদালত।

তুহিনের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সকালে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে আদালতে আসেন তুহিন। নীলফামারি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তুহিন খালেদা জিয়ার বড় বোন সেলিনা ইসলামের ছেলে।

দুইটির মধ্যে প্রথমে কর ফাঁকির মামলায় ঢাকার ৯নং বিশেষ জজ আদালত কবির উদ্দিন প্রামাণিকের আদালতে আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন বিএনপির এই নেতা। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এরপর অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক প্রদীপ কুমার রায়ের আদালতে আত্মসমর্পণ করেও জামিন আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত জামিন নাকচ করেন।

এ সময় তুহিনের আইনজীবী তার চিকিৎসা ও ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে তিনি হৃদরোগসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন বলে আদালতকে বলা হয়। এজন্য ব্যক্তিগত খরচে তাকে অ্যাম্বুলেন্স করে কারাগারে পাঠানোরও আবেদন করা হয়। আদালত কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন ও চিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছেন।

কর ফাঁকির অভিযোগ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে ওয়ান ইলেভেনের সময় তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করে দুদক।

এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুই ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছর করে মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ঘোষণা করে রায় দেয় আদালত। দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে তাই তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছিল।

এছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে পৃধক দুই ধারায় তিন বছর এবং ১০ বছর অর্থাৎ ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় তুহিনকে।

মামলার শুরু থেকে পলাতক ছিলেন খালেদা জিয়ার বোনের ছেলে। রায় ঘোষণার ১৭ বছর পর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেন। উৎস বিডিনিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়