শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন সতর্কতা নিয়ে ‘ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর' ◈ স্ক্যানিং ছাড়াই চলছে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য প্রবেশ, ঝুঁকিতে নিরাপদ বাণিজ্য! ◈ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র খুন: প্রেমিকাকেও দেখা গেল সিসিটিভিতে, মামলায় নেই তার অস্তিত্ব ◈ দেশি-বিদেশি মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী লীগকে মাঠে নামানোর পেছনে ◈ পারভেজ হত্যাকাণ্ড: ছাত্রদল বিভ্রান্তিকর প্রচারণা শুরু করেছে: উমামা ফাতেমা (ভিডিও) ◈ নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে রিকশায় পিঠে পা চেপে ঘোরানো, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ায় তোলপাড় ◈ ‘আমরা একটি কঠিন কিন্তু অপরিহার্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি’  ◈ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম: দাবি হাথুরুসিংহের ◈ জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে ◈ বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত করলো ভারত

প্রকাশিত : ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৩৮ বিকাল
আপডেট : ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘অত্যাচার করে’ পুলিশ হত্যার জবানবন্দি নেয়া হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘‘কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় মাতুয়াইলে এক পুলিশ সদস্যকে মেরে ঝুলিয়ে রাখার মামলায় যে দুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন, সেগুলো ‘অত্যাচার করে’ আদায় করা হয়েছে।’’

রোববার সকালে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজ বা সমপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত ‘৫০তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের’ উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে এ কথা বলেন তিনি।

স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি এখনো কেন প্রত্যাহার করা হয়নি, সেই প্রশ্নও তুলেছেন আইন উপদেষ্টা। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে থাকা কিশোর হাসনাতুল ইসলাম ফাইয়াজের মুক্তি প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে এ প্রশ্ন তোলেন।

আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নেয়ার পর তখনকার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও পুলিশের আইজিপির সঙ্গে কথা বলে জুলাই আন্দোলনের মামলাগুলো যেন ফাইনাল রিপোর্ট দেয়া হয়, সে বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছিলাম। আমাদের জানানো হয়েছিল-সব মামলার ফাইনাল রিপোর্ট দেয়া হয়েছে, শুধু অল্প কিছু মামলা, যেগুলো হত্যা রিলেটেড, সেগুলো এখনো তদন্তাধীন।’

তিনি বলেন, ‘ফাইয়াজের মামলাটা এরকম একটা মামলা যেখানে দুইজন আসামি ১৬৪ (ধারায়) স্টেটমেন্ট দিয়েছে; অর্থাৎ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আমি খবর নিয়ে জানলাম উনারা যদি স্টেটমেন্টটা প্রত্যাহার না করে, তাহলে ফাইনাল রিপোর্ট দেয়া খুবই দুষ্কর।’ এটা সম্পূর্ণভাবে পুলিশ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার। ফাইনাল রিপোর্ট না দেয়া পর্যন্ত আইন মন্ত্রণালয়ের কিছু করার নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি। উৎস; মানবজমিন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়