শিরোনাম
◈ আমরা এমন কিছু পদক্ষেপ নেবো বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব ◈ প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা আদায় অযোগ্য ঋণের পরিমাণ ◈ বিদেশ ভ্রমণে সরকারি কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা ◈ পহেলা বৈশাখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা মাউশির ◈ ইসরায়েলি গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানালো বাংলাদেশ ◈ ঐকমত্য কমিশনের সাথে কাল আলোচনায় বসবে এবি পার্টি ◈ ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ   ◈ রেস্টুরেন্টে ইসরায়েলি কোমল পানীয় রাখার অভিযোগে ভাঙচুর ◈ পাল্টা শুল্ক তিন মাস স্থগিতের অনুরোধ করে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ সেই পুলিশ কনস্টেবল পাচ্ছেন ‘রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক’

প্রকাশিত : ০৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:৫৪ দুপুর
আপডেট : ০৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সোনালী ব্যাংকের সাবেক ৭ কর্মকর্তাসহ ১১ জনের অর্থ আত্মসাতের মামলায় কারাদণ্ড

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় সাত সাবেক কর্মকর্তাসহ ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।

এর মধ্যে সাতজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং চারজনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে তাদের মোট ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে, যা তারা আনুপাতিক হিসাবে পরিশোধ করবেন।

যাদের তিন বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, তারা হলেন—সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঈনুল হক, সাবেক মহাব্যবস্থাপক ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক সফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান ও কামরুল হোসেন খান।

১০ বছর করে কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—খানজাহান আলী সোয়েটারের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম মোল্লা, এমদাদুল হক শেখ এবং পরিচালক মীর মোহাম্মদ শওকত আলী ও রফিকুল ইসলাম।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে মঈনুল হক, মীর মহিদুর, সফিজ উদ্দিন ও কামরুল হোসেন খান।

বাকি সাতজন পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতিতেই রায় ঘোষণা করা হয়।

আদালত রায়ে বলেন, পলাতক আসামিদের সাজা তাদের গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের দিন থেকে কার্যকর হবে।

একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দেন, দণ্ডপ্রাপ্তদের কাছ থেকে আত্মসাৎ করা টাকা আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে।

মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের তৎকালীন হোটেল শেরাটন শাখা থেকে ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঁইয়া ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলাটি করেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২২ মে দুদকের সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নাজমুস সাদাত আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

এর আগে তাঁদের বিরুদ্ধে চারটি পৃথক দুর্নীতির মামলায় ৪০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। উৎস: ডেইলি স্টার।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়