শিরোনাম
◈  শিগগির দায়িত্ব ছাড়ছেন ইলন মাস্ক, ঘনিষ্ঠদের বলেছেন ট্রাম্প: পলিটিকোর প্রতিবেদন ◈ প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে যা বললেন তাসনিম জারা ◈ যুক্তরাষ্ট্র  ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে রোহিঙ্গাদের জন্য ◈ নাগরিকত্ব আইনে কেন পরিবর্তন এনেছে ইতালি, নতুন নীতিতে কী আছে?  ◈ বাংলাদেশের মতো ভারতেও অভ্যুত্থানের শঙ্কা: দি ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ বিএনপির বিরুদ্ধে এনসিপির বিস্ফোরক অভিযোগ ◈ প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর: নতুন অধ্যায়ের সূচনা বাণিজ্য-বিনিয়োগে  ◈ আরও কঠোর হচ্ছে ভারতে বিদেশিদের প্রবেশ-অবস্থান  ◈ গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে যে নির্দেশনা দিলো ট্রাফিক বিভাগ ◈ ঈদ আনন্দ মিছিলে মূর্তি প্রদর্শনী নিয়ে জামায়াতের বিবৃতি

প্রকাশিত : ০১ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:২০ রাত
আপডেট : ০২ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইসরাইলের যম ছিলেন যে বাংলাদেশি সন্তান!

বাংলাদেশের বীর বৈমানিক সাইফুল আজম বিশ্বের সামরিক ইতিহাসে এক বিরল কীর্তির অধিকারী। তিনি একমাত্র বৈমানিক যিনি চারটি ভিন্ন দেশের হয়ে যুদ্ধবিমান উড়িয়েছেন এবং তিনটি ভিন্ন দেশের শত্রুপক্ষের বিমান ভূপাতিত করার অনন্য রেকর্ড গড়েছেন।

তিনি ১৯৪১ সালে বাংলাদেশের পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে যোগদানের পর তিনি অসামান্য দক্ষতার পরিচয় দেন।

১৯৬৭ সালের আরব-ইসরাইল যুদ্ধে তিনি জর্ডান, ইরাক ও মিশরের পক্ষে যুদ্ধ করেন এবং ইসরাইলের চারটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেন। মাত্র ছয় দিন স্থায়ী হয়েছিল ওই যুদ্ধ, তবে অসম সাহস আর অনন্য রণনৈপুণ্যের জন্য সাইফুল আজম ফিলিস্তিনিদের মনে গেড়ে নিয়েছেন স্থায়ী আসন। যুদ্ধের ৫৩ বছর পরও ২০২০ সালে সাইফুল আজমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন ফিলিস্তিনিরা।

এ কৃতিত্বের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পান এবং বিভিন্ন দেশের সম্মাননা লাভ করেন। তার বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ জর্ডান, ইরাক ও পাকিস্তান সরকার তাকে সামরিক খেতাব দেয়। এছাড়া, বাংলাদেশ সরকারও তাকে স্বাধীনতা পদকে সম্মানিত করে।

সাইফুল আজম ২০২০ সালের ১৪ জুন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার অদম্য সাহস ও বীরত্ব আজও বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। ইতিহাসে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। সূত্র: যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়