শিরোনাম
◈ ভারতীয় গণমাধ্যম হামজা চৌধুরীকে নিয়ে কী বলছে?  ◈ বিপাকে পিসিবি, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনে খরচ ৯৩ মিলিয়ন ডলার, আয় হলো ৬ মিলিয়ন ◈ এনসিপির গঠন থেকে বেরিয়ে আসা শিবিরের সাবেক নেতাদের আরেকটি রাজনৈতিক সংগঠন কেন, কী চায় তারা ◈ পিসিবি সঠিক সিদ্ধান্ত না নিলে পাকিস্তানের ক্রিকেট আরো পতনের দিকে যাবে:  ইনজামাম ◈ দেশের তিন অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত ◈ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮৯ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৯ শিক্ষক বরখাস্ত ◈ মহেন্দ্র সিং ধোনি বললেন, সে দিন আমি বড় ভুল করেছিলাম ◈ জবি শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানি, ভিক্টর ক্লাসিক পরিবহনের ১০ বাস আটক ◈  কয়েক দফায় মূল্য বৃদ্ধি: ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে চাল ◈ ব্যাংক খাত ঝুঁকির মুখে: খেলাপি ঋণের অর্ধেকের বেশি ৫ ব্যাংকে

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৫:১৪ বিকাল
আপডেট : ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১০:৪৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে ইসির ভিন্নমত, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে চিঠি

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশের বিষয়ে ভিন্নমত জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন কমিশন মনে করে, এসব সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে ইসির স্বাধীনতা খর্ব হবে।

আজ সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বরাবর এ–সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। ইসি সচিবালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।

ইসি সচিব বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ৯-১০টি সুপারিশের বিষয়ে ভিন্নমত জানিয়ে ঐকমত্য কমিশনের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে একটি স্বতন্ত্র কমিশন করার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, এটির প্রয়োজন নেই।

এ ছাড়া সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের যে ফর্মুলার কথা বলা হয়েছে, সেটি হলে শহর অঞ্চলে আসন বেড়ে যাবে। ইসি মনে করে ভোটারসংখ্যা, জনসংখ্যা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা বিবেচনা করে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা উচিত।

ইসি সচিব আরও বলেন, সংস্কার কমিশন নির্বাচনের পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সার্টিফাই করার বিষয়ে একটি সুপারিশ করেছে। নির্বাচন কমিশন মনে করে, এটির প্রয়োজন নেই। কারণ, ফলাফলের যে গেজেট প্রকাশিত হয়, সেটি সার্টিফিকেশন।

নির্বাচন কমিশনের দায়বদ্ধতা ও নির্বাচন কমিশনারদের শাস্তির বিষয়ে সংস্কার কমিশন যে সুপারিশ করেছে, তাতেও ভিন্নমত জানিয়েছে ইসি। ইসি সচিব বলেন, ‘এ জন্য একটি ব্যবস্থা এখনই রয়েছে, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল আছে।’

যদি নির্বাচন শেষ হওয়ার ৫ বছর, ১০ বছর পর নির্বাচন কমিশনারদের আদালতে দৌড়াতে হয়, এটি কি যৌক্তিক হবে—এমন প্রশ্ন রেখে ইসি সচিব বলেন, ‘নির্বাচনে জয়ী হবেন একজন, বাকিরা সংক্ষুব্ধ হয়ে যেকোনো অভিযোগই করতে পারেন। এ ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা উচিত বলেও কমিশন মত দিয়েছে।’ উৎস: প্রথম আলো।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়