শিরোনাম
◈ উচ্চ বেতনের প্রলোভনে নারীদের পাচার: ঢাকায় সক্রিয় নারী পাচারকারী চক্রের ভয়ংকর সিন্ডিকেট ◈ চীনের পণ্যে ২৪৫% শুল্ক, ৩০ দূতাবাস বন্ধের ভাবনা—ট্রাম্পের ‘অর্থনৈতিক যুদ্ধ’ ঘিরে উত্তেজনা ◈ আওয়ামী লীগে সাকিবের যোগদান ‘নৈতিক বিপর্যয়’ ও ‘ব্যক্তিগত লোভের প্রতিফলন’ : প্রেস সচিব শফিকুল আলম ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের লম্বা সময় ক্ষমতায় থাকা কি সম্ভব? ◈ ইতিহাস মোছা যাবে না, মুজিবনগর সরকারের নাম থাকবে আগের মতোই: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ◈ ‘কাফির’-এ ধর্ষণের দৃশ্যের পর বমি করেছিলেন দিয়া মির্জা, জানালেন মানসিক ধাক্কার কথা ◈ ড. ইউনূস নিয়ে যা লিখেছেন হিলারি ক্লিনটন ◈ ফ্রিজ করা অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলনের সুযোগ দেওয়ায় প্রিমিয়ার ব্যাংকে কোটি টাকার জরিমানা ◈ বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্র সচিব বৈঠক, কীভাবে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চায় দুই দেশ? ◈ ছয় দফা দাবিতে বৈঠকে বসছে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত

প্রকাশিত : ১৬ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৩ দুপুর
আপডেট : ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আরাকান আর্মির সাথে সংলাপে বসার পরামর্শ জাতিসংঘ মহাসচিবের

একই সাথে আমাদের মিয়ানমারের ভেতরে মানবিক সহায়তা জোরদার করতে হবে, যাতে প্রত্যাবর্তনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়।

সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, রাখাইনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবর্তন এবং তাদের অধিকার সম্পূর্ণরূপে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য আরাকান আর্মির সাথে সংলাপে বসা জরুরি হয়ে পড়েছে।

শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সাথে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। খবর বাসস।

গুতেরেস বলেন, মিয়ানমারে লড়াই বন্ধ করা ও সেখানে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং মিয়ানমারের সমস্ত প্রতিবেশী দেশের চাপ বৃদ্ধি করা অত্যন্ত জরুরি।

তিনি বলেন, এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, বরং সমগ্র আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশগুলোকে একত্রিত করে একটি সমাধানের জন্য কাজ করতে হবে। এর প্রথম ধাপ হবে সহিংসতা বন্ধ করা এবং একই সঙ্গে এমন কার্যকর ব্যবস্থা গঠন করা, যা মিয়ানমারে প্রকৃত গণতান্ত্রিক সমাধানের পথ সুগম করবে—যা স্বাভাবিকভাবেই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তনকে সহজ করবে।

গুতেরেস বলেন, একই সাথে আমাদের মিয়ানমারের ভেতরে মানবিক সহায়তা জোরদার করতে হবে, যাতে প্রত্যাবর্তনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়।

তিনি বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের জন্য একটি মানবিক সহায়তা চ্যানেল তৈরির সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, “কিন্তু এটি স্পষ্টতই এমন একটি বিষয়, যা অনুমোদন ও সহযোগিতার ওপর নির্ভরশীল”।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়