শিরোনাম
◈ কোন পথে সেভেন সিস্টার্স, ভারতের এত ভয় কেন? ◈ প্যাভিলিয়ন থেকে আজহারউদ্দিনের নাম সরানো: 'বিশ্বের কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে যেন এমন না ঘটে ◈ সাকিব আল হাসা‌নের বিরুদ্ধে দুদকের কমিটি গঠন ◈ বাংলা‌দে‌শের ১৯১ রান শোধ ক‌রে ৮২ রা‌নের লিড নি‌লো জিম্বাবু‌য়ে ◈ আমলযোগ্য অপরাধের ঘটনায় অবশ্যই মামলা নিতে হবে: ডিএমপি কমিশনার ◈ ৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতি কতজনকে মাফ করেছেন জানতে চান আদালত ◈ ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার ◈ বিশেষ বিসিএসে দু’হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার ◈ আওয়ামী লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে লন্ডনে একসঙ্গে সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী! ◈ বাংলাদেশ চীন সম্পর্কে কিছুতেই অস্বস্তি কাটছে না ভারতের!

প্রকাশিত : ০৩ মার্চ, ২০২৫, ০৪:৫৩ সকাল
আপডেট : ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ট্রিবিউনের প্রতিবেদন মিথ্যা প্রচারণার অংশ : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস

বাসস।। ভারতীয় সংবাদপত্র দ্য ট্রিবিউন ‘আইএসআই ও বাংলাদেশি অপারেটিভরা আসাম সীমান্তের কাছে উলফা ক্যাম্প সক্রিয় করতে একত্রিত হচ্ছে’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন সম্পূর্ণ ভুয়া বলে দাবি করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। একইসঙ্গে প্রেস উইং দাবি করে এটিও মিথ্যা প্রচারণার অংশ।

নয়াদিল্লি ভিত্তিক দ্য ট্রিবিউন তাদের প্রথম পৃষ্ঠায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে দাবি করা হয়, আইএসআই ও বাংলাদেশি অপারেটিভরা উলফা ক্যাম্প পুনরায় সক্রিয় করতে একসঙ্গে কাজ করছে।

শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস জানায়, বাংলাদেশের জনগণ যেদিন দুর্নীতিবাজ ও নিপীড়নকারী স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেদিন থেকে এ ধরনের ভুয়া সংবাদ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে, এ ধরনের প্রতিবেদনে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করা হয় না এবং কোনো বিশ্বস্ত সূত্র এই কল্পকাহিনীকে সমর্থন করেনা’।

প্রকৃতপক্ষে, প্রতিবেদনে উল্লেখিত একমাত্র সূত্র আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, যিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন যে উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়া তার পূর্বের সামরিক কর্মকাণ্ড পুনরায় শুরু করতে চান বলে তিনি বিশ্বাস করেন না।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয় ‘গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সন্দেহ করছে যে বড়ুয়া শীঘ্রই মুক্তি পেতে পারেন’ বলে ট্রিবিউন দাবি করলেও, বাস্তবে তিনি আগেই মুক্ত এবং বর্তমানে চীনে বসবাস করছেন বলে ধারণা করা হয়।

এ ছাড়া দ্য ট্রিবিউন তাদের প্রতিবেদনে দাবি করেছে যে তারা বাংলাদেশে ‘আরবি, উর্দু ও বাংলা ভাষায় যোগাযোগের তথ্য আটকে দিয়েছে’।

প্রেস উইংয়ের মতে এই প্রতিবেদনটি পুরোপুরি কল্পকাহিনী এবং শুধুমাত্র ‘দ্য ট্রিবিউন’-এর সাংবাদিকদের কল্পনাতে রয়েছে, যা অন্য কোথাও সত্য বলে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

প্রেস উইং জোর দিয়ে বলেছে যে এই প্রতিবেদনটি মিথ্যা প্রচারণার অংশ এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য করা হয়েছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়