শিরোনাম
◈ কক্সবাজারের চকরিয়া রাস্তা হাজারো এনআইডি কার্ডে সয়লাব! তদন্ত কমিটি গঠন ◈ কাবাডি সিরিজে নেপালের বিরুদ্ধে ২-১ এ এগিয়ে বাংলাদেশ ◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গ্রেফতার  ◈ গাজীপুরের একটি রিসোর্ট থেকে ৪৪টি বন্য প্রাণী উদ্ধার ◈ মুশফিক ও রিয়াদের আউটের ধরন নিয়ে সমালোচনায় ভারতের ওয়াসিম জাফর ◈ নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৮১টি ডট বল খেলার যে ব্যাখ্যা দিলেন অধিনায়ক শান্ত ◈ ঘরে-বাইরে আতঙ্ক, আইনশৃঙ্ঘলা ঠিক করতে হার্ডলাইনে যাচ্ছে সরকার ◈ যেকোন পরিস্থিতিতে জনগণের ঐক্য বজায় রাখতে হবে : প্রিন্স ◈ তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে ওজু করবেন : বুলু (ভিডিও) ◈ অনলাইনে আয়কর রিটার্ন সংশোধনের সুবিধা দিলো এনবিআর

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৮:৪৬ রাত
আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চটপটির দোকান দেখিয়ে ২৩৪ কোটি টাকা ঋণ: নাজমী নওরোজের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

চটপটির দোকান দেখিয়ে ২৩৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী নাজমী নওরোজের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন বলে জানা গেছে। দুদকের উপপরিচালক আফরোজা হক খান এই আবেদন করেন। খবর: আজকের পত্রিকা।

আবেদনে বলা হয়েছে, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল আলম (এস আলম গ্রুপের কর্ণধার) ও অন্যদের বিরুদ্ধে চটপটির দোকানে ২৩৪ কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার অভিযোগ অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য চার সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে।

তদন্তে জানা যায়, অভিযুক্ত নাজমী নওরোজকে এই ঋণ দেওয়া হয়েছে। দুদকের অভিযোগ পাওয়ার পর তিনি বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই তাঁর বিদেশে যাওয়া রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।

উল্লেখ্য, দুদক সূত্রে জানা গেছে, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক চট্টগ্রামের তিনটি শাখা থেকে প্রায় ১৫১ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে বিলাসী জীবন যাপন করেছেন চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী নাজমী নওরোজ। সেই ঋণ সুদ-আসলে এখন ২৩৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।

চট্টগ্রামে নওরোজ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান ও দুটি রেস্তোরাঁ দেখিয়ে নওরোজ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের আসকার দীঘিরপাড়ের শাখা থেকে নিয়েছেন ৭০ কোটি টাকা, যা সুদ-আসলে ১১৭ কোটি টাকা হয়েছে। একই ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখা থেকে একই প্রতিষ্ঠানের নামে নিয়েছেন আরও ৫৪ কোটি টাকা; যা সুদ-আসলে ৯০ কোটি টাকার বেশি হয়েছে। ব্যাংকটির চকবাজার শাখা থেকে নিয়েছেন ২৭ কোটি টাকা। মূলত ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ও তাঁদের উপহার দিয়ে তিনি এই সুবিধা নেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়