শিরোনাম
◈ অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে : মির্জা ফখরুল  ◈ আয়ারল্যান্ডের কাছে জিম্বাবুয়ের পরাজয় ◈ ইতিহাসের পাতায় ব্রিটজকে ◈ সিরাজগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়ে আগুন ◈ ব্যাংককে ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদি ও মাস্কাটে বৈঠক হতে পারে তৌহিদ-জয়শঙ্করের ◈ পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়তে দরকার সম্মিলিত উদ্যোগ : পরিবেশ উপদেষ্টা ◈ এবার প্রথমবারের মতো ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়ছে প্রায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার: ইসি আনোয়ারুল ◈ সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ পদ বিলুপ্তির সুপারিশ ◈ আবারও কয়েকটি ব্যাংককে একীভূতকরণের গুঞ্জন ◈ তিতাসের আবাসিক গ্যাস বিল পরীক্ষা করবে তৃতীয় পক্ষ

প্রকাশিত : ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৯:৫৫ রাত
আপডেট : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ির নিচে পানি ছাড়া আর কিছু পায় নি ফায়ার সার্ভিস

বিবিসি বাংলা: 'আয়নাঘর' বা গোপন বন্দিশালা আছে কী-না এমন সন্দেহে ঢাকার ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির বেজমেন্ট থেকে পানি সরানোর পর সেখানে কিছুই পায় নি ফায়ার সার্ভিস।

এই তথ্য নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিসের মোহাম্মদপুর জোনের স্টেশন অফিসার মিজানুর রহমান।

রোববার সকালেও ভেঙে দেয়া এই ভবনটি ঘিরে ছিল উৎসুক মানুষের ভিড়। এদিনও ধংসস্তুপের মধ্য থেকে ছিন্নমূল মানুষদের অনেককে রড ইটসহ বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে যেতে দেখা গেছে।

গত পাঁচই ফেব্রুয়ারি রাতে বাড়িটি ভাঙার একদিন পর এই বাড়ির বেজমেন্টে ‘আয়নাঘর’ কিংবা গোপন বন্দিশালা রয়েছে, এ ধরনের কথাবার্তা ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

এসব নানা আলোচনার প্রেক্ষাপটে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ওই বাড়ির বেজমেন্টে থাকা পানি সরানোর উদ্যোগ নেয়া হয়।

রোববার সকাল দশটার দিকে ফায়ার সার্ভিসের মোহাম্মদপুর স্টেশনের টিম সেখানে যায় পানি নিষ্কাশনের কাজে। তারা বাড়িটির বেজমেন্টে জমে থাকা পানি পাম্পের মাধ্যমে সরানোর কাজ শুরু করে।

কয়েক ঘণ্টার চেষ্টার পর দুপুর দেড়টায় পুরোপুরি পানি নিষ্কাশনের কাজ শেষ হয় বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের দায়িত্বরত কর্মকর্তা মি. রহমান।

তিনি জানান, ওই ভবনের বেজমেন্টে পানি অপসারণ করে ‘আয়নাঘর’ বা তেমন কিছুর অস্তিত্ব পায় নি ফায়ার সার্ভিস।

মি. রহমান বলেন, “আমরা পাম্পের মাধ্যমে পানি পাশের লেকে ফেলে পুরোপুরি সেচ করি। তবে সেখানে আমরা কিছু পাইনি। এরপর আমরা সেখান থেকে চলে এসেছি”।

বিকেলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ওই বাড়িতে গিয়ে বিবিসি বাংলার সাংবাদিক সায়েদুল ইসলাম দেখতে পান সেখানে উৎসুক মানুষের ভিড়।

বাড়িটি ঘিরে এতদিন যে ধরনের তথ্য ছড়ানো হচ্ছিলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, এর সত্যতা জানার জন্যও সেখানে আসেন কেউ কেউ।

অনেকে আবার বাড়িটি থেকে রড, ইট এসব পড়ে থাকা জিনিস নিয়েও চলে যাচ্ছিলেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়