শিরোনাম
◈ প্রস্তু‌তি ম‌্যা‌চে পাকিস্তান এ’ দলকে ১৬৭ রা‌নে হারা‌লো  বাংলাদেশের মেয়েরা ◈ বাংলাদেশ বিশ্বের শক্তিশালী ৫০ দেশের তালিকায়  ◈ গতি বাড়ছে অর্থনীতিতে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৪.৪৮ শতাংশ ◈ প্রশাসনকে না জানিয়ে শ্রমিক ছাঁটাই করলে মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: হুঁশিয়ারি শ্রম সচিবের ◈ পাঁচ ট্রলারসহ ২২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি ◈ সরকারি ফার্মেসি চালু হচ্ছে সারাদেশে , স্বল্পমূল্যে মিলবে ওষুধ ◈ পড়ালেখা করেও সঠিক শিক্ষা পায়নি দুর্নীতিবাজরা: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ এশিয়ায় ট্রাম্পের শুল্কের ধাক্কায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত: মুডিস ◈ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলা‌দেশ টেস্ট দল ঘোষণা.  স্কোয়া‌ডে আ‌ছেন সাকিব, নেই তাসকিন আহ‌মেদ ◈ ভাঙচুর-লুটপাটে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতা লক্ষণীয়: সালাহ উদ্দিন আহমেদ

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

সামগ্রিকভাবে আমাদের রফতানি বাড়ছে : প্রেস সচিব

মনিরুল ইসলাম  : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, এক্সপোর্ট বাড়া মানে হচ্ছে জব তৈরি হওয়া। সামগ্রিকভাবে আমাদের রফতানি বাড়ছে। বাংলাদেশের এক্সপোর্ট সেপ্টেম্বরের বেড়েছে ৭ শতাংশ, অক্টোবরে ১৬ বা ১৮ শতাংশ,  নভেম্বরে প্রায় ২২ শতাংশ এবং ডিসেম্বরে ১৮ শতাংশের মতো বেড়েছে।  আমাদের প্রবৃদ্ধি তো সে রকমই।

তিনি বলেন, গার্মেন্টসের রফতানি কি কমেছে, ফ্যাক্টরি বন্ধ হলেও রফতানি বেড়েছে।আজকেও একটা পত্রিকায় দেখলাম যে, ৫১টি ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়েছে। এখন ফ্যাক্টরি বন্ধ হবে, খুলবে— এটা একটা ন্যাচারাল প্রসেস।

রোববার  বিকেল ৫ টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। 

শফিকুল আলম বলেন,  বেশিরভাগই ফ্যাক্টরি যেগুলো ঝামেলা হচ্ছে, তাদের মালিকরা পালিয়ে গেছেন। পালিয়ে গিয়ে তাদের পুরো বার্ডেন আমাদের ওপরে দিয়ে গেছেন। পুরো ব্যাংকগুলো থেকে চুরি করে যা যা ছিল সব নিয়ে পালিয়ে গেছেন। শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে তারা মজা দেখছেন অনেক। 

প্রেস সচিব বলেন, একসময় বাংলাদেশে চার হাজার ফ্যাক্টরি ছিল, এসব ফ্যাক্টরি মিলে ২০ বিলিয়ন রফতানি করতো। কারণ, তাদের রফতানি ছিল ছোট ছোট। এখন একেকটা ফ্যাক্টরি বিশাল, বড় দানব হয়ে যাচ্ছে। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ রফতানি করতো এক বিলিয়ন ডলার, এখন হামিম গ্রুপ একাই এক বিলিয়ন ডলারের রফতানি করে। আমরা এক্সপোর্টের ফিগারের ব্যাপারে এক বিন্দু কোনও ম্যানুপুলেট করছি না। শেখ হাসিনার আমলে বছরের পর বছর ম্যানুপুলেশন হয়েছে। ভাঙচুর করছে কারা? দুই- তিনটা ফ্যাক্টরি মিলে ভাঙচুর হচ্ছে। বাংলাদেশের সামগ্রিক রফতানিতে এদের কন্ট্রিবিউশন একদমই কিছু না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়