শিরোনাম
◈ মধ্যরাতে বাড্ডায় সুবাস্তু শপিং কমপ্লেক্সে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২ ইউনিট ◈ ভারতে অবৈধভাবে যাওয়ার চেষ্টা, সীমান্তে ৪৭ নারী-পুরুষ আটক ◈ শর্ত সাপেক্ষে রাতেই পরিবারের জিম্মায় মুক্ত হলেন মুন্নী সাহা ◈ অবশেষে ঘুষকাণ্ড নিয়ে মুখ খুললেন আদানি ◈ বাংলাদেশিদের অভাবে ভারতের বনগাঁয় হোটেল ব্যবসায় ধস ◈ স্বল্প মজুরির শ্রমিকের তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয় বাংলাদেশ ◈ সাংবাদিক মুন্নি সাহা যেভাবে গ্রেফতার হলেন (ভিডিও) ◈ 'আপনারা সার্জিক্যাল অপারেশন করবেন আর আমরা বসে আঙুল চুষবো?' বললেন রিজভী (ভিডিও) ◈ নারীদের ওপর জোর খাটাবো না, তাঁরা ইচ্ছামতো পোশাক পরতে পারবেন : জামায়াত আমির(ভিডিও) ◈ সাবেক সেনাপ্রধান সফিউদ্দিন আহমেদের  বড় ভাই গ্রেফতার

প্রকাশিত : ৩০ নভেম্বর, ২০২৪, ০৯:১৭ রাত
আপডেট : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

‘৩-৪ আগস্ট ভারতের দালালদের সঙ্গে বৈঠকের অভিযোগ’, যা বললেন আসিফ নজরুল

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, খুবই দুঃখ ও অবাক লাগে যখন দেখি আজগুবি, ভিত্তিহীন, অকল্পনীয় তথ্য দিয়ে একজন আরেকজনের পেছনে লেগে আছে। একটা ভিডিওতে নাকি দাবি করা হয়েছে আগস্টের ৩-৪ তারিখ রাতে আমি ক্যান্টনমেন্টে (সেনানিবাসে) ছিলাম। সেখানে আর্মি অফিসারদের নিয়ে ভারতের দালালদের সঙ্গে মিটিং করেছি। আমি অবাক হয়ে যাই। মানুষের কল্পনারও একটা সীমা থাকা উচিত।

শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) আয়োজিত ‘স্মৃতির মিনার: গণঅভ্যুত্থান ২০২৪’ শীর্ষক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আসিফ নজরুল বলেন, ৩ আগস্ট রাতে মাহবুব মোর্শেদ (বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক) সহ অন্যদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ করে রাত ৯টা পর্যন্ত সেখানেই ছিলাম। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের ১৯ নম্বর বিল্ডিংয়ে ট্রিপল-ই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মোস্তফা মামুনের বাসায় থেকেছি। আশঙ্কা ছিল, আমাকে মেরে ফেলবে, না হলে গ্রেফতার করবে। আর ৪ আগস্ট সন্ধ্যার পরে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের একটি প্রোগ্রামে আমি অংশ নিয়েছি। যার অডিও আপনারা অনেকেই শুনেছেন। যেখানে আমি বলেছিলাম, আমাদেরকে মেরে ফেলতে পারে। কারণ, সবাই আমাদেরকে বলেছে পালিয়ে যেতে। তারপর সেদিন রাতেও ঢাবি শিক্ষক মোস্তফা মামুনের বাসায় ছিলাম। সবকিছুর একটা সীমা আছে।

আইন উপদেষ্টা বলেন, আমাদের মধ্যে মতভেদ থাকবে। আমরা একজন আরেকজনের কাজের সমালোচনা করব। কিন্তু মিথ্যা কথা কেন বলব? মানুষজন আমাকে বলে আপনি ক্লিয়ার করেন। আমি বলি, আমি কি ক্লিয়ার করব? সত্যের কাছাকাছি থাকলে মানুষ প্রতিবাদ করে। আজগুবির একটা সীমা থাকা দরকার। অবশ্য এমনটি শুধু আমার ক্ষেত্রে নয়, সবার ক্ষেত্রেই কমবেশি হচ্ছে।

সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম, লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, কবি ও অ্যাক্টিভিস্ট ফেরদৌস আরা রুমী, বাসস পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আনোয়ার আলদীন ও নূরে আলম মাসুদ এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়