শিরোনাম
◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ: এবারও ডাক পায়নি জাপা ◈ নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা, বেঁচে গেলেন অল্পের জন্য ◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল ◈ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন : সাড়ে চারশ কোটি টাকার ময়লা-বাণিজ্য হাত বদল ◈ এবার ভয়ংকর সেই আয়নাঘর নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ নির্বাচনের সময় নিয়ে বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন আসিফ নজরুল ◈ পরীক্ষা দিতে এসে আটক রাবি ছাত্রলীগের ২ নেতা ◈ বিশ্বের ১১০ কোটি তীব্র দরিদ্র মানুষের মধ্যে প্রায় ২৫ কোটি থাকেন ভারতেই!  ◈ দ্বিতীয় বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরের ওপর সাবেক স্ত্রীর হামলা ◈ এবার শাহবাগে বিক্ষোভ করছে আউটসোর্সিং কর্মচারীরা : চাকরি জাতীয়করণের দাবি

প্রকাশিত : ০১ অক্টোবর, ২০২৪, ০১:৫২ রাত
আপডেট : ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৩ কোটির ক্যাশ চেক দিয়ে ডিসির পদায়নের বিষয়টি বড় ধরনের গুজব : ড. মো. মোখলেস উর রহমান (ভিডিও)

তিন কোটির ক্যাশ চেক দিয়ে ডিসির পদায়নের বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান।

ভুয়া চেক এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের কনফারেন্স রুমে ব্রিফিংয়ে তিনি একথা জানান।

‘তিন কোটির ক্যাশ চেক দিয়ে ডিসির পদায়ন!’ শিরোনামে গত ২৪ সেপ্টেম্বর একটি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ওই দিনই এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটিকে চেকের সত্যতা যাচাই করে তিন দিনের মধ্যে সুস্পষ্ট মতামতসহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছ প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়।  

প্রতিবেদন পেয়েছেন জানিয়ে ব্রিফিংয়ে সিনিয়র সচিব বলেন, আমরা তদন্ত করেছি। সত্যতা পাওয়া যায়নি।

সিনিয়র সচিব বলেন, সম্প্রতি কালবেলা পত্রিকা একটি বড় ধরনের গুজব ছড়িয়েছে। ছবি দিয়ে একেবারে ভাইরাল নিউজ করেছে। এ ব্যাপারে আমি আপনাদের অনুরোধ করব, একটা খবর দেওয়ার আগে ভেরিফিকেশন করা।

তিনি বলেন, এটা কিছুই ছিল না। একটা ভুয়া খবর এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এখানে কী ছিল? একজন, ওনার নাম মির্জা সাবেদ আলী। একটা ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন পদ্মা ব্যাংকের। ২০০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্টটি খুলেছিলেন ২০২৩ সালে। যেদিন তদন্ত করা হয়, সেই অ্যাকাউন্টে ব্যালেন্স ছিল জিরো টাকা। কোনো টাকাই নাই!

এই ধরনের নিউজ করে জাতিকে বিভ্রান্ত করে কী লাভ, এমন প্রশ্ন তুলে সিনিয়র সচিব বলেন, এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই রিপোর্ট পাওয়া গেছে। ব্যাংকের যিনি ম্যানেজার ছিলেন ফর্ম পূরণ না করে তার একাউন্ট খুলে দেওয়া হয়েছিল। যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছিল, সে ঠিকানায় তিনি আদৌ থাকেন না। ওই লোকের ওই দিন থেকে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। যে তিন কোটি টাকার চেক দিতে পারেন, সে কি এত হালকা হবেন?

সচিব আরও বলেন, এক কথায় বলে দিতে পারি, ভুয়া একটি বিষয়কে জাতীয় পর্যায়ে এনে মানুষকে বিব্রত করা হয়েছে। এতে কেউ ছোট হয় না, দিনশেষে যারা এটা করেছেন তারাই ছোট হয়েছেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংককে আমরা অনুরোধ করব সমস্ত ব্যাংকে যেন নির্দেশনা দেয়, এটা আছে তবু আবার নতুন করে একাউন্ট খোলার ব্যাপারে কী কী নিয়ম মানা হবে। আর এই ধরনের একটা ফেক লোক এত বড় একটি ঘটনা ঘটিয়ে পালিয়ে গেছে, এ ব্যাপারে তার বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ বিভাগকে অনুরোধ করছি। আমরা তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়কে রিকুয়েস্ট লেটার দেব, এই মন্ত্রণালয় যাতে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়। উৎস: বাংলানিউজ২৪ ও চ্যানেল ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়