শিরোনাম
◈ স্ক্যানিং ছাড়াই চলছে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য প্রবেশ, ঝুঁকিতে নিরাপদ বাণিজ্য! ◈ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র খুন: প্রেমিকাকেও দেখা গেল সিসিটিভিতে, মামলায় নেই তার অস্তিত্ব ◈ দেশি-বিদেশি মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী লীগকে মাঠে নামানোর পেছনে ◈ পারভেজ হত্যাকাণ্ড: ছাত্রদল বিভ্রান্তিকর প্রচারণা শুরু করেছে: উমামা ফাতেমা (ভিডিও) ◈ নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে রিকশায় পিঠে পা চেপে ঘোরানো, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ায় তোলপাড় ◈ ‘আমরা একটি কঠিন কিন্তু অপরিহার্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি’  ◈ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম: দাবি হাথুরুসিংহের ◈ জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে ◈ বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত করলো ভারত ◈ ‘৫ বছরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে খরচ ২৩০০ কোটি, তা ৭০০ কোটিতে নামানো সম্ভব’

প্রকাশিত : ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০১:০৫ রাত
আপডেট : ০৯ মার্চ, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচন আয়োজনে অযৌক্তিক সময় নষ্ট করা হবে না : প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকার অযৌক্তিক সময় নষ্ট করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (৩১ আগস্ট) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠককালে এ কথা বলেন তিনি। বৈঠক শেষে দলগুলোর প্রতিনিধিরা সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

নেতারা জানান, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ে নির্বাচনী পরিবেশ তৈরির জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে দাবি জানানো হয়।

তারা আরও জানান, সংলাপে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় ভারসাম্য নিশ্চিত করা, দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া, নির্বাচনী ব্যবস্থাসহ সাংবিধানিক বেশ কিছু সংস্কারের দাবিও উপস্থাপন করেছেন নেতারা।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা যৌক্তিক সময়ে সব কিছুর সমাধান করে দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন তারা।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর নির্বাচন আয়োজন নিয়ে রাজনৈতিক দল এবং জোটের সঙ্গে মতবিনিময় শুরু করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী, খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী আন্দোলন এবং নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ- এই ৭টি সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।

খেলাফত মজলিসের নেতৃত্ব দেন সংগঠনটির আমির মাওলানা আবদুল বাছিত আজাদ। প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলটির মহাসচিব অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদের, নায়েবে আমির মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মুনতাসীর আলী ও প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক কাজী মিনহাজুল ইসলাম মিলন।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতৃত্ব দেন দলটির আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ। তার প্রতিনিধি দলে ছিলেন মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেন দলের আমির চরমোনাই পীর মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তার সঙ্গে ছিলেন মুফতি ফয়জুল করীম, অধ্যক্ষ ইউনুস আহমেদ, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, আশরাফুল আলম প্রমুখ।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের একাংশের নেতৃত্ব দেন সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা মনজুরুল ইসলাম আফেন্দি।

হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্ব দেন মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান। তার সঙ্গে ছিলেন আজিজুল হক ইসলামাবাদী, কেন্দ্রীয় নেতা মুনীর হোসেন কাশেমী।

নেজামী ইসলামের নেতৃত্ব দেন দলটির নির্বাহী সভাপতি মাওলানা আশরাফুল হক। তার সঙ্গে ছিলেন মহাসচিব মাওলানা মোমিনুল ইসলাম। খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন নায়েবে আমির মাওলানা মজিবুর রহমান হামেদি। সূত্র : কালবেলা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়