শিরোনাম
◈ টাঙ্গাইলের ছানোয়ার বছরে কফি উৎপাদন করেন ১ টন, রয়েছে অন্যান্য সবজিও ◈ পেনাল্টি ছাড়া রোনালদো থেকে মেসির গোল বেশি ◈ ইমার্জিং এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের কাছে হেরে গোলো বাংলাদেশ ◈ দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে নারী বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন  ◈ পিসিবির নতুন প্রস্তাব, ভারত নিজ দেশ থেকে আসা-যাওয়া করে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি  খেলতে পারবে ◈ শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার আগে যা বলতে চেয়েছিলেন ◈ বাংলাদেশ থেকে রফতানি কমেছে, ভারত থেকে আমদানি কমেনি ◈ রাজু ভাস্কর্যে নারী প্রতিকৃতির মাথায় ‘হিজাব’, সংশ্লিষ্টদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন ◈ শেখ হাসিনাকে ফেরাতে এখনও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন আসেনি ◈ মধ্যরাতে উত্তাল ঢাকা কলেজ, বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৬ আগস্ট, ২০২৪, ০১:২৯ দুপুর
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়কে সুরক্ষা দেবে সরকার : জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলকে ধর্ম উপদেষ্টা 

আনিস তপন : বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সংবিধানে সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। এদেশের প্রতিটি নাগরিকের ধর্মচর্চার স্বাধীনতা রয়েছে। সরকার সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের সুরক্ষায় বদ্ধপরিকর।


রোববার সচিবালয়ে ধর্ম উপদেষ্টার অফিস কক্ষে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন, ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।


উপদেষ্টা বলেন, আবহমানকাল থেকেই এদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজমান। এদেশে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষ অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করে। এদেশের মানুষ একইসময়ে স্বাচ্ছন্দ্যে রোযা ও পূজা উদযাপন করে থাকে। এখানে কখনোই মারাত্মক কোন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা ঘটেনি। সরকার প্রতিটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ধর্মচর্চা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও কল্যাণে কাজ করছে। এদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক পৃথক ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট রয়েছে।


ড. খালিদ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ধর্মের নয়-দশটি প্রতিষ্ঠানে কমবেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রকৃতঅর্থে সাম্প্রদায়িক কোন সংকট থেকে এই হামলা ঘটেনি। এরূপ হামলা যারা করেছে তারা দুর্বৃত্ত এবং রাজনৈতিকভাবে হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্যই এটা করেছে। এই হামলাকারীদের বিরুদ্ধে সরকার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। 


এছাড়া, ক্ষতিগ্রস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের তথ্য চেয়ে জেলা প্রশাসকদেরকে ধর্ম মন্ত্রণালয় হতে পত্র দেওয়া হয়েছে।  তাদের কাছ থেকে তথ্য পেলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় সংস্কার বা মেরামতের উদ্যোগ নেয়া হবে।


ওএইচসিআরের প্রতিনিধিদলের প্রধান রোরি মানগোভেন বলেন, তরুণদের আন্দোলন পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের কোথাও কোথাও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে। কিছু ভুল তথ্যও মিডিয়াতে প্রচার হয়েছে। তিনি আন্দোলন পরবর্তী সরকারের সার্বিক উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান। 


এছাড়া, তিনি পুণরায় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আসবেন বলেও এসময় জানিয়েছেন। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়