শিরোনাম
◈ সিনওয়ারের মরদেহ নিয়ে ‘দর কষাকষি’ করতে চায় ইসরায়েল ◈ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন : সাড়ে চারশ কোটি টাকার ময়লা-বাণিজ্য হাত বদল ◈ এবার ভয়ংকর সেই আয়নাঘর নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ নির্বাচনের সময় নিয়ে বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন আসিফ নজরুল ◈ পরীক্ষা দিতে এসে আটক রাবি ছাত্রলীগের ২ নেতা ◈ বিশ্বের ১১০ কোটি তীব্র দরিদ্র মানুষের মধ্যে প্রায় ২৫ কোটি থাকেন ভারতেই!  ◈ দ্বিতীয় বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরের ওপর সাবেক স্ত্রীর হামলা ◈ এবার শাহবাগে বিক্ষোভ করছে আউটসোর্সিং কর্মচারীরা : চাকরি জাতীয়করণের দাবি ◈ স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ আবার ফিরেছেন বাংলাদেশ দলে ◈ দক্ষিণখানে পুলিশের পোশাক,নকল পিস্তলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

প্রকাশিত : ২২ জুলাই, ২০২৪, ০৬:৫০ বিকাল
আপডেট : ১২ অক্টোবর, ২০২৪, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জানমালের নিরাপত্তায় বাধ্য হয়ে কারফিউ দেয়া হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

জানমালের নিরাপত্তায় বাধ্য হয়ে কারফিউ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, শিক্ষার্থী যখন ঘোষণা দিলো এসব জ্বালাও-পোড়াও এবং সংঘাত তারা করেনি, তখন সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। কারফিউ জারি করা হয়। সূত্র : সময়টিভি 

সোমবার (২২জুলাই) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বিএনপি জামায়াত-শিবির সহিংসতা চালিয়েছে। তাই জানমালের রক্ষায় কারফিউ দেয়া হয়েছে।’
 
শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলন নিয়ে শেখ হাসিনা আরও বলেন, তাদের চাহিদা মতো আদালত রায় দিয়েছেন, তারপরও ধ্বংসযজ্ঞ কেন ?

বার বার আঘাত আসার পরও দেশের জন্য কাজ করেছি-এ কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের সুযোগ সুবিধা দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শ বিবেচনা করেনি। দেশে ব্যবসার পরিবেশ তৈরি করেছে আওয়ামী লীগ সরকার।’  
 
ছাত্রদের আন্দোলনকে ঘিরে শিবির-জামায়াত জঙ্গিদের মতো জ্বালাও-পোড়াও করেছে এমন অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী আবারও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবির কারণে ২০১৮ সালে পরিপত্র জারি করে কোটা ব্যবস্থা বাতিল করেছিলাম। পরে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের পক্ষ থেকে রিটের কারণে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। সেটাও আইনগতভাবে মোকাবিলা করার কথা বলেছিলাম। কিন্তু সেই সময় পাওয়া গেল না। এর আগেই যে সব কর্মকাণ্ড হয়েছে তা দুঃখজনক। এ আন্দোলন ঘিরে তারা তাণ্ডব চালিয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশকে যখন আমরা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করছি, তখন দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। ২০১৩, ১৪, ১৫ পর এবার আবারও হামলা চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াত। এর আগে গাড়ি জ্বালিয়ে দিলেও তারা এবার আমাদের সরকারি সব প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের পথ বাধাগ্রস্ত করতে তারা ডাটা সেন্টারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা চালিয়ে জ্বালাও-পোড়াও করেছে।’
 
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সরকারি স্থাপনায় হামলার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। পাশাপাশি দুর্বৃত্তদের হামলায় হতাহতের তথ্যও তুলে ধরেন তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়