শিরোনাম

প্রকাশিত : ১৩ জুলাই, ২০২৪, ০৮:৫৫ রাত
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্ট পরিদর্শনে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব

মনজুর এ আজিজ: [২] শেভরন বাংলাদেশ পরিচালিত হবিগঞ্জের বিবিয়ানা ও সিলেটের জালালাবাদ গ্যাস প্ল্যান্ট পরিদর্শন করেছেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নুরুল আলম। পরিদর্শনে তার সঙ্গে ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. হুমায়ুন কবির, যুগ্ম সচিব মো. মোরশেদা ফেরদৌস এবং সচিবের ব্যক্তিগত সহকারী শাহরিয়ার আল-কবীর সিদ্দিকী।

[৩] শনিবার শেভরন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এরিক এম ওয়াকার খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রতিনিধিদলকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ওয়াকারের সাথে প্রতিনিধিদল গ্যাস প্ল্যান্ট পরিদর্শন করেন, প্ল্যান্টে বাস্তবায়িত অপারেশন, সুরক্ষা ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি সম্পর্কে একটি সার্বিক ধারণা লাভ করেন। পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন বিবিয়ানা ও জালালাবাদ গ্যাস প্লান্টের অপারেশনস ডিরেক্টর রায়ান এম ওট, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর মুহাম্মদ ইমরুল কবির প্রমুখ। 

[৪] ৩০ বছরের কার্যক্রম ও উল্লেখযোগ্য সাফল্যের কথা উল্লেখ করে মো. নুরুল আলম শেভরন বাংলাদেশকে শুভেচ্ছা জানান। দেশে সাশ্রয়ী, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহে কোম্পানির নিরবচ্ছিন্ন সহায়তার কথাও তুলে ধরেন তিনি।

[৫] সচিব বলেন, আমাদের জ্বালানি খাতে শেভরন বাংলাদেশ যে অগ্রগতি সাধন করেছে তা প্রশংসনীয়। সুষ্ঠু ও সংগঠিত কার্যক্রম এবং টেকসই অনুশীলনের প্রতি প্রতিশ্রুতি তাদের কাজের মধ্যে স্পষ্ট। আমরা বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে তাদের আরো প্রসারিত ও নিরবচ্ছিন্ন অবদান প্রত্যাশা করছি।

[৬] প্রবৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নের প্রতি গুরুত্ব প্রদানের লক্ষ্যে বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্টে আয়োজিত বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠানেও অংশ নেন জ্বালানি সচিব। এই সফরে জ্বালানি খাতের মূল স্টেকহোল্ডারদের সাথে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়া হয়। সফরটি বাংলাদেশ সরকার এবং শেভরন বাংলাদেশের মধ্যে চলমান সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করে।

[৭] বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র বিবিয়ানা। দেশের ২১টি গ্যাস ক্ষেত্র থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় (১০ জুলাই সকাল ৮টা থেকে ১১ জুলাই সকাল ৮টা) ২০১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া গেছে। এরমধ্যে শুধু বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্র থেকে উত্তোলন করা হয়েছে ৯৯৬ মিলিয়ন ঘনফুট। একইদিনে জালালাবাদ থেকে গ্যাস পাওয়া গেছে ১৫৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়