শিরোনাম
◈ রাবিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকসহ ১৫ নেতা বহিষ্কার ◈ শিক্ষার্থীদের নতুন দল গঠনের ঘোষণা, রাজনীতিতে নানা আলোচনা ◈ ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের সহযোদ্ধাদের হুমকি দিচ্ছে, বিভিন্ন জায়গায় খুনের ঘটনা ঘটাচ্ছে: আখতার হোসেন (ভিডিও) ◈ ভারতের সাম্ভালে মুসলিম সংসদ সদস্যকে বিদ্যুৎ চুরির জন্যে ২ কোটি টাকা জরিমানা ◈ কেউ যেন জাতির মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেতে না পারে: মির্জা ফখরুল (ভিডিও) ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অসন্তোষ, ২০২৫ সালেই নির্বাচন চায় বিএনপি নেতারা ◈ পুলিশ ও জনগণ একে অপরের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়ে কাজ করবে: সিটিটিসি প্রধান  ◈ বড়দিন উপলক্ষে নৌভ্রমণ, কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে ৩৮ জনের প্রাণহানি ◈ বিএনপি অফিসে আ.লীগের হামলা, আহত ১০ ◈ ২৫ ক্যাডারের নতুন সংগঠন

প্রকাশিত : ০৫ জুলাই, ২০২৪, ০৭:০৬ বিকাল
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নোবেলবিজয়ী কেনো এমডি পদের জন্য লালায়িত, বুঝলাম না: প্রধানমন্ত্রী

পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (ছবি: ফোকাস বাংলা)

সালেহ্ বিপ্লব: [২.১] শেখ হাসিনা বলেন, একটা পদ। একটা ব্যাংকের এমডি পদ। এই পদ নিয়েই যতো জটিলতা, যতো সমাচার। এতো দামি দামি নোবেল লরিয়ট এমডি পদের জন্য লালায়িত কেনো, এই প্রশ্নের জবাব আমি আজও পেলাম না। 

[২.২] শেখ হাসিনা প্রফেসর ইউনূসের নাম উল্লেখ না করেই বলেন, তিনি আমার অফিসারদের ধমক দেন, এমডি পদ না থাকলে নাকি বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতুতে টাকা দেবে না। তার জন্য তদ্বির করতে হিলারি ক্লিনটন আমাকে দুবার ফোন করেছেন। ব্রিটেনের সে সময়কার টনি ব্লেয়ারের স্ত্রী শেরি ব্লেয়ারও ফোন করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তাদের একটি কথাই জিজ্ঞেস করেছি। এমডি পদে কী মধু আছে?

[৩] শুক্রবার বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

[৪] প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক এরশাদ আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠার পর প্রশ্ন উঠলো, এমডি কে হবেন? চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রফেসরের নাম এলো। তাকে এনে এমডি করা হলো। আমরা সরকারে আসার পর এক সময় প্রশ্ন এলো তার বয়স নিয়ে। আইনে আছে, বয়সের ৬০ পার হয়ে গেলে কেউ এমডি থাকতে পারেন না। কিন্তু তার বয়স তখন ৭০ হয়ে গেছে। আইন মোতাবেক তাকে সরিয়ে দেওয়া হলো।

[৫] শেখ হাসিনা বলেন, এমডি পদ হারিয়ে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করলেন। দুটি মামলাতেই হারলেন। এরপর শুরু হলো বিদেশিদের দিয়ে সুপারিশ করানো। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আসেন, তার পক্ষে সুপারিশ করেন। এক পর্যায়ে আমি বললাম, এই বিষয়ে আমি আর কারো সঙ্গে দেখা করবো না। করিওনি।

[৬] সরকারপ্রধান বলেন, এমডি পদে কী মধু, এখন বোঝা যাচ্ছে। যখন কর্মচারীরা মামলা করলো, ট্যাক্স ফাঁকির মামলা হলো; তখন বোঝা গেলো। সামনে অডিট রিপোর্ট আসবে। তখন পুরো বিষয়টা বোঝা যাবে।

এসবি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়