শিরোনাম
◈ বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা: আনন্দবাজারের প্রতিবেদন ◈ ‘বঙ্গবন্ধু রেল সেতু’র নাম পরিবর্তন ◈ হাসান আরিফের মৃত্যুতে উপদেষ্টা পরিষদের শোক ◈ গত ১৫ বছর বাংলাদেশের গণমাধ্যম অনেক ক্ষেত্রে তাঁবেদারি করেছে : প্রেস সচিব  ◈ উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ ভাতা বৃদ্ধির দাবীতে শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেছেন চিকিৎসকরা ◈ রাজধানীর যেসব সড়ক কাল বন্ধ থাকবে, বিকল্প পথে চলার পরামর্শ ◈ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গাদের ফেরাতে যে কৌশলের কথা জানালেন ◈ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারি নিয়ে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর (ভিডিও) ◈ রাখাইন রাজ্যের মিলিটারি সদরদপ্তর আরাকান আর্মির দখলে, সতর্ক উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত

প্রকাশিত : ০৫ জুলাই, ২০২৪, ০৭:০৬ বিকাল
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নোবেলবিজয়ী কেনো এমডি পদের জন্য লালায়িত, বুঝলাম না: প্রধানমন্ত্রী

পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (ছবি: ফোকাস বাংলা)

সালেহ্ বিপ্লব: [২.১] শেখ হাসিনা বলেন, একটা পদ। একটা ব্যাংকের এমডি পদ। এই পদ নিয়েই যতো জটিলতা, যতো সমাচার। এতো দামি দামি নোবেল লরিয়ট এমডি পদের জন্য লালায়িত কেনো, এই প্রশ্নের জবাব আমি আজও পেলাম না। 

[২.২] শেখ হাসিনা প্রফেসর ইউনূসের নাম উল্লেখ না করেই বলেন, তিনি আমার অফিসারদের ধমক দেন, এমডি পদ না থাকলে নাকি বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতুতে টাকা দেবে না। তার জন্য তদ্বির করতে হিলারি ক্লিনটন আমাকে দুবার ফোন করেছেন। ব্রিটেনের সে সময়কার টনি ব্লেয়ারের স্ত্রী শেরি ব্লেয়ারও ফোন করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তাদের একটি কথাই জিজ্ঞেস করেছি। এমডি পদে কী মধু আছে?

[৩] শুক্রবার বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

[৪] প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক এরশাদ আমলে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠার পর প্রশ্ন উঠলো, এমডি কে হবেন? চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রফেসরের নাম এলো। তাকে এনে এমডি করা হলো। আমরা সরকারে আসার পর এক সময় প্রশ্ন এলো তার বয়স নিয়ে। আইনে আছে, বয়সের ৬০ পার হয়ে গেলে কেউ এমডি থাকতে পারেন না। কিন্তু তার বয়স তখন ৭০ হয়ে গেছে। আইন মোতাবেক তাকে সরিয়ে দেওয়া হলো।

[৫] শেখ হাসিনা বলেন, এমডি পদ হারিয়ে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করলেন। দুটি মামলাতেই হারলেন। এরপর শুরু হলো বিদেশিদের দিয়ে সুপারিশ করানো। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আসেন, তার পক্ষে সুপারিশ করেন। এক পর্যায়ে আমি বললাম, এই বিষয়ে আমি আর কারো সঙ্গে দেখা করবো না। করিওনি।

[৬] সরকারপ্রধান বলেন, এমডি পদে কী মধু, এখন বোঝা যাচ্ছে। যখন কর্মচারীরা মামলা করলো, ট্যাক্স ফাঁকির মামলা হলো; তখন বোঝা গেলো। সামনে অডিট রিপোর্ট আসবে। তখন পুরো বিষয়টা বোঝা যাবে।

এসবি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়