শিরোনাম
◈ গোপনে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের সম্পদের সাম্রাজ্য: ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন ◈ রোজায় দিনে হোটেল বন্ধ রাখতে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের ◈ যে কারণে পদত্যাগ করলেন শিল্পকলা মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ! (ভিডিও) ◈ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে স্কাইপ ◈ ইংল্যান্ড দলের অধিনায়কত্ব ছাড়লেন জস বাটলার ◈ ভোটে সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত গণতন্ত্র ঝুঁকিমুক্ত নয়: তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে মাঝ আকাশে অক্সিজেন স্বল্পতা, জরুরি অবতরণ ◈ বৃষ্টিতে খেলা পরিত্যক্ত, চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া ◈ অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের বিষয়ে দিল্লি পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদেরকে যে নির্দেশ দিলেন অমিত শাহ ◈ ভোলার মেঘনা-তেঁতুলিয়ায় মাছ শিকারে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত : ০৪ জুলাই, ২০২৪, ১২:২৫ দুপুর
আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা

১৪ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ল ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ

ডেস্ক রিপোর্ট: শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
বাকিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান। ডেইলি স্টার

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী খাজা তানভীর আহমেদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই মামলায় পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ১৪ আগস্ট দিন ঠিক করেছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) এম এ আউয়াল (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) এই আদেশ দেন।

এ মামলায় গত ১ জানুয়ারি ড. ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

রায় ঘোষণার পর উচ্চ আদালতে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ চারজনকে এক মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছিলেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে মামলাটি করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন বিভাগের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) এসএম আরিফুজ্জামান।

মামলার নথি অনুসারে, আইএফইডি কর্মকর্তারা ২০২১ সালের ১৬ আগস্ট ঢাকার মিরপুরে গ্রামীণ টেলিকমের অফিস পরিদর্শন করে শ্রম আইনের বেশকিছু লঙ্ঘন খুঁজে পান।

সেই বছরের ১৯ আগস্ট গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠিয়ে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটির ৬৭ কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা ছিল, কিন্তু তা করা হয়নি।

এ ছাড়া, কর্মচারীদের পার্টিসিপেশন ও কল্যাণ তহবিল এখনো গঠন করা হয়নি এবং কোম্পানির যে লভ্যাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা ছিল তার পাঁচ শতাংশও পরিশোধ করা হয়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়