শিরোনাম
◈ ঢাকায় ‘র’ এর স্টেশন চীফ কে, জানালেন সাংবাদিক জুলকারনাইন ◈ আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের: গত ৩৬ বছরে শুধু সন্দ্বীপের আশপাশে ভূমি বেড়েছে ৪৭৫ বর্গকিলোমিটার ◈ আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার : জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ◈ আশুগঞ্জের ‍তরুণ রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে, খবর এলো মৃত্যুর ◈ ৬ মাসের শিশু রিকশা উল্টে নালায় পড়ে নিখোঁজ ◈ অনার্স পড়ুয়া ভাগ্নের প্রেমে পালালেন মামি, সন্তান ও স্বর্ণালঙ্কারসহ উধাও ◈ যুক্তরাষ্ট্রে শত শত শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, এআই নিরীক্ষায় ভারতীয় ও বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ◈ শনিবার থেকে গুলশানে বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারি চালিত রিকশা চলাচল ◈ আওয়ামী লীগকে বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষিদ্ধ করতে হবে: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ◈ কক্সবাজার-মহেশখালী নৌ রুটে সী ট্রাক চালু: পর্যটনে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন

প্রকাশিত : ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:৩৯ বিকাল
আপডেট : ১৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আপনার সন্তান কি মুখে মুখে তর্ক করছে? যা করবেন

শিশুরা অনেক সময় বড়দের মুখে মুখে তর্ক করে। কথায় কথায় খুব জেদ দেখায়। আবার অনেক সময় তো কথায় শুনতে চায় না। শিশুদের এমন আচরণ অভিভাবকদের জন্য অনেক সময় অসহনীয় হয়ে পড়ে। রাগের মাথায় তারাও শিশুদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করতে শুরু করেন, সেখান থেকে সমস্যা আরও বাড়ে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতেই বাবা-মাকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। শিশুর মানসিক অবস্থা এবং তার আচরণের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। সন্তানকে আরও ভালো ভাবে পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। শুনে কঠিন মনে হলেও এটা খুব একটা কঠিন কাজ নয়।

তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনার যে আচরণে শিশুদের ব্যবহারে পরিবর্তন আনবে।

মানসিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা : শিশুদের মানসিক অবস্থা বুঝতে হবে। কেন সে এমন আচরণ করছে তা খেয়াল করতে হবে। সন্তান যদি বাবা-মায়ের কথা না শোনে বা তাদের মুখে মুখে কথা বলে তখন তাদের ওপর রেগে গিয়ে চিৎকার করা বা তাদের দোষারোপ না করে, খোলামেলা ভাবে কথা বলতে হবে। এ পরিস্থিতে বাবা-মাকে মাথা ঠাণ্ডা রাখতে হবে। সন্তানের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করতে হবে। কখনও কখনও কিছুটা সময়ের জন্য তাদের একা থাকতে দিতে হবে। তাদের সঙ্গে যতটা সম্ভব খোলামেলা থাকতে হবে। অযথা তাদের ওপর দোষারোপ করা যাবে না।

কথায় মনোযোগ দেওয়া : বিচার বা অভিযোগ না করেই অভিভাবকদের উচিত শিশুদের থেকে তাদের সমস্যার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা। সে তার সমস্যা নিয়ে খোলামেলা কথা বললে সে শুধু তার বাবা-মায়ের কাছাকাছি আসার পাশাপাশি তার মানসিক চাপও কমবে। বাবা-মাকেও বুঝতে হবে যে শিশুদেরও অনেক সময় সমর্থনের প্রয়োজন হয়।

ধৈর্য ধরা ও সহানুভূতি প্রদর্শন : শিশুরা যখন খারাপ আচরণ করে, তখন বাবা-মায়ের উচিত ধৈর্য ধরা এবং সহানুভূতি দেখানো। শিশুদের তাদের ভুল বোঝাতে হবে, তাৎক্ষণিকভাবে তাদেরকে কোনো শাস্তি না দিয়ে বরং তাদের সঠিক পথ দেখাতে হবে। এর মানে এই নয় যে বাবা-মায়েরা সন্তানের ভুলগুলোকে উপেক্ষা করবেন। এর অর্থ হলো শিশুদের সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক এবং সংবেদনশীল পদ্ধতি অবলম্বন করা।

সম্মান দেওয়া : শিশুরা যদি ভালো আচরণ করে তাহলে বাবা-মায়ের উচিত তাদের সম্মান দেওয়া। কারণ আত্মসম্মান সবারই থাকে। এতে করে তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়