শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:৩৩ রাত
আপডেট : ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউক্রেনে ৩০ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের

খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ধর্মীয় উৎসব ইস্টার সানডে উপলক্ষে ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধে বিরতির টানার ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

রুশ প্রেসিডেন্টের দপ্তর ক্রেমলিন বলছে- শনিবার (১৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় থেকে এক পাক্ষিক এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে। যা আগামী সোমবার (২১ এপ্রিল) মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত এই ৩০ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেনে সব ধরনের আক্রমণ বন্ধ রাখবে রাশিয়ান সেনাবাহিনী।

ক্রেমলিন আরও জানিয়েছে, তাদের প্রত্যাশা ইউক্রেন এই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হবে এবং ইস্টারের সময়টায় হামলা থেকে বিরত থাকবে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, পুতিন নিশ্চিত করেছেন এই সময়টায় তিনি তার সেনাদের সব ধরনের হামলা বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে ইউক্রেন যদি কোনো ধরনের উস্কানি দেয় অথবা যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে তাহলে তার সেনারা জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছে।

আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, মানবিক দিক থেকে দেখে আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার-সোমবার পর্যন্ত রাশিয়া ইস্টার যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করছে। আমি নির্দেশ দিয়েছি এই সময়টায় সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করি ইউক্রেনীয়রা আমাদের এই ঘোষণাতে সম্মত হবে। একই সময়ে, যুদ্ধবিরতির যে কোনো ধরনের লঙ্ঘন অথবা শত্রুদের যে কোনো ধরনের উস্কানি প্রতিরোধে আমাদের সেনাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক হামলার নির্দেশ দেন পুতিন। ওইদিন ইউক্রেনে ঢুকে পড়ে রাশিয়ার হাজার হাজার সেনা। প্রাথমিক অবস্থায় ইউক্রেনে তিনদিনের প্রস্তুতি নিয়ে ঢুকেছিল রুশ সেনারা। তাদের লক্ষ্য ছিল রাজধানী কিয়েভ দখল করে ভলোদিমির জেলেনস্কির সরকারকে উৎখাত করা। তবে এতে ব্যর্থ হয় রুশ সেনারা। 

পরবর্তীকালে তারা ইউক্রেনের দুটি বড় অঞ্চল লুহানেস্ক ও দোনেৎস্ক দখল করার দিকে মনোযোগ দেয়। তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা এ যুদ্ধে রুশ বাহিনী এ দুটি অঞ্চলের প্রায় পুরোটা দখল করে ফেলেছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়