শিরোনাম
◈ ‘৫ বছরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে খরচ ২৩০০ কোটি, তা ৭০০ কোটিতে নামানো সম্ভব’ ◈ নারী সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশ কোরআন-হাদিসের লঙ্ঘন, বললেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ◈ রামপালের চেয়ে ৬০% কম: মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ৮.৪৫ টাকা ◈ সোনার খোঁজে নেপাল যা‌চ্ছে বাংলাদেশ টেবিল টেনিস দল ◈ সংসদীয় সংস্কারে রাষ্ট্রপতির স্বাধীন সিদ্ধান্তের পক্ষে বিএনপি, ২২ এপ্রিল তৃতীয় দফা বৈঠক ◈ ডিসেম্বরে নির্বাচন আদায়ে সোচ্চার বিএনপি, সর্বদলীয় জনমত গঠনে জোর, চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ ◈ সিলেটে বাংলা‌দেশ অলআউট ১৯১ রা‌নে, দিন শে‌ষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ বিনা উই‌কে‌টে ৬৭ ◈ সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেওয়ার সুযোগ চায় বিএনপি: চারটি বিষয়ে ব্যতিক্রম প্রস্তাব ◈ যাত্রাবাড়ী ও শাহবাগে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৫ ◈ রিজার্ভ বেড়ে পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলার

প্রকাশিত : ২৯ মার্চ, ২০২৫, ০১:০৭ রাত
আপডেট : ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাঁটাতার বসাতে গেলেই বাধা দেয় মমতার লোক: বাংলাদেশ সীমান্ত নিয়ে অমিত শাহ (ভিডিও)

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, পশ্চিবঙ্গ সরকারকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ৪০০ কিলোমিটার এলাকায় কাঁটাতার বসানোর জন্য দশবার বলেছি। রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব ও মুখ্য সচিবের সঙ্গে সাতবার বৈঠক করেছি। তার পরও তারা জমি দেয়নি। যেখানেই কাঁটাতার বসানোর ব্যবস্থা করা হয়, সেখানেই রাজ্য শাসকগোষ্ঠীর লোকেরা গণ্ডগোল পাকায়। খবর এনডিটিভির। 

বৃহস্পতিবার সংসদে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ টেনে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে অভিবাসী নিয়ন্ত্রণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ধাঁচে ‘ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ফরেনার্স বিল, ২০২৫’ পাস করে মোদি সরকার। 

অমিত শাহ বলেন, ২ হাজার ২১৬ কিলোমিটার অঞ্চলজুড়ে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমানা। তার মধ্যে ১ হাজার ৬৫৩ কিলোমিটারে কাঁটাতার বসানো হয়ে গেছে। বাকি রয়েছে ৫৬৩ কিলোমিটার অঞ্চল। এর মধ্যে আবার ১১২ কিলোমিটার এলাকা দিয়ে নদী-নালা বয়ে চলেছে। এসব এলাকায় কাঁটাতার বসানো অসম্ভব হলেও বাকি ৪০০ কিলোমিটারে বেড়া দেওয়া যাবে। 

পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে লক্ষ্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের প্রতি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনেক দরদ। তাই তারা সীমান্তে কাঁটাতার বসাতে দিচ্ছে না। ২০২৬ সালে বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে এই বকেয়া কাজ শেষ করবে। আসামে যখন কংগ্রেস সরকার ছিল, তখন ওই এলাকা থেকে রোহিঙ্গা ঢুকত, এখন পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে ঢুকছে।

লোকসভায় ওই বিলের ওপর আলোচনায় অমিত শাহ জানান, জাতীয় নিরাপত্তার জন্য যাদের হুমকি বলে মনে করা হবে, তাদের কোনোভাবেই দেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। উৎস: সমকাল ও জি-২৪ ঘন্টা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়