শিরোনাম
◈ আইজিপির পদমর্যাদা পেলেন ডিএমপি কমিশনার ◈ গাজায় নিহত ৫০ হাজার ছাড়াল, ১৭ হাজারই শিশু ◈ ভোটের মাঠে শক্তি বাড়াচ্ছে এনসিপি, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই করছে! ◈ ‘জেট ফুয়েলের দাম কমানোর সুযোগ রয়েছে’ ◈ আরও ২০ ক্রীড়া স্থাপনার নাম পরিবর্তন করল সরকার ◈ পাকিস্তানি ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে ব্যাট চুরির অভিযোগ  ◈ সেনাবাহিনী সব সময় জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশে থাকবে: সেনাপ্রধান (ভিডিও) ◈ ৭-১০ এপ্রিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে হবে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ◈ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির সব ধরনের ইন্টারনেটের দাম কমছে ১০ শতাংশ ◈ ইউনূস-মোদির বৈঠক: এখনো ঢাকার চিঠির জবাব দেয়নি দিল্লি

প্রকাশিত : ২২ মার্চ, ২০২৫, ০১:১৫ দুপুর
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইতালির যে শহরে বাড়িতে গিয়ে বসবাস শুরু করলেই পাওয়া যাবে এক লাখ ইউরো!

বাড়ির দরজা খুললেই দেখা মিলবে স্কি রিসোর্ট, আঙুরের খেত কিংবা থার্মাল স্প্রিং। এমন স্বপ্ন কি আপনি দেখেছেন। এরকমটির দেখা পাবেন ট্রেনটিনো প্রদেশে।

ইতালির উত্তর অঞ্চলটি ট্রেনটিনো নামে পরিচিত। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ট্রেন্টো প্রদেশ, যা কিনা আবার স্বায়ত্তশাসিত। ডলোমাইট আল্পস পর্বতমালা সঙ্গে মিলিত ট্রেনটিনোতে রয়েছে অগণিত পরিত্যক্ত বাড়ি। এসব বাড়িতে গিয়ে বসবাস শুরু করলেই পাওয়া যাবে এক লাখ ইউরো (১ কোটি ৩১ লাখ টাকা)। এ সুযোগ নিতে পারবেন বিদেশিরাও। খবর সিএনএনের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রেনটিনো প্রদেশে গিয়ে থাকলে পরিত্যক্ত বাড়ি সংস্কারের জন্য অনুদান বাবদ পাওয়া যাবে ৮৮ হাজার ইউরো। আর বাড়ি কেনার জন্য দেওয়া হবে ২০ হাজার ইউরো। ইতালির নাগরিক কিংবা বিদেশিরা এ জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে এর মধ্যেও একটু কিন্তু রয়েছে। যে এই প্রদেশের গিয়ে থাকার জন্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করবে তাকে সেখানে ১০ বছর থাকতে হবে। অন্যথায় অনুদানের অর্থ ফেরত দিতে হবে।

ট্রেনটিনো প্রদেশের ৩৩টি শহর এ পরিকল্পনার অংশ হবে। শিগগিরই এর অনুমোদন দিবে দেশটির সরকার।

সিএনএন বলছে, পরিকল্পনার শহরগুলোতে জনসংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। এমনকি পরিত্যক্ত বাড়ির থেকে জনসংখ্যা কম।

ইতালির গ্রাম্য এলাকাগুলোতে ক্রমাগত হারে জনসংখ্যা কমছে। এছাড়া কাজের উদ্দেশে গ্রাম ছাড়ছে যুবক-যুবতীরা। গ্রাম্য এলাকাগুলোতে জনসংখ্যা বাড়াতে বিভিন্ন কৌশল নিয়েছে ইতালির সরকার। ২০২৪ সালের বাজেটে জনসংখ্যা কম এলাকাগুলোর জন্য তিন কোটি ইউরোর একটি তহবিল করা হয়েছে। যেসব মিউনিসিপ্যালিটি এলাকায় জনসংখ্যা পাঁচ হাজারের কম সেগুলোতে জনসংখ্যা বাড়াছে তহবিল থেকে অনুদান দেওয়া হবে।

ট্রেনটোর প্রেসিডেন্ট মাওরিজিও ফুগাতি বলেন, ‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো, সম্প্রদায়গুলোকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং আঞ্চলিক সংহতি প্রচার করা। সূত্র: যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়