শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ ◈ সেনাবাহিনী বিষয়ে ভলকার টুর্কের মন্তব্য নিয়ে যা বলল আইএসপিআর ◈ জুলাই ফাউন্ডেশনে এলো ৩ প্রতারক, ধরা পড়ে গেলো জালিয়াতি! ভিডিও ◈ চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'টি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে  চালক নিহত   ◈ শিগগিরই নির্বাচনের ব্যাপারে আরও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ আসবে : অধ্যাপক আলী রীয়াজ ◈ রোহিত শর্মা অবসরে যাচ্ছেন না, খেলবেন ২০২৭ বিশ্বকাপ ক্রিকেট ◈ দুর্বল দলের বিরুদ্ধে কষ্টে জিতলো রিয়াল মাদ্রিদ ◈ বাংলাদেশে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় যুক্তরাজ্য: সারাহ কুক ◈ শিশুকে বিষ পান করিয়ে হত্যাকারী সেই সৎ মা গ্রেপ্তার ◈ মাধবপুরে এসএম স্পিনিং মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, দশ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

প্রকাশিত : ০৯ মার্চ, ২০২৫, ০৮:১২ রাত
আপডেট : ১০ মার্চ, ২০২৫, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হার্ভার্ড বিজ্ঞানীর এবার সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব প্রমাণের দাবি, যা জানা গেল

হার্ভার্ড গবেষক ও জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী দাবি করেছেন যে, তার প্রস্তাবিত গাণিতিক সূত্র সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব প্রমাণ করতে পারে। সংবাদমাধ্যম টাকার কার্লসন নেটওয়ার্কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. উইলি সুন তার তত্ত্ব তুলে ধরেন, যা 'ফাইন-টিউনিং' বা সূক্ষ্ম সামঞ্জস্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে গঠিত। এই ধারণা অনুযায়ী, পদার্থবিজ্ঞানের সুনির্দিষ্ট নিয়মগুলো এতটাই নিখুঁতভাবে জীবনের জন্য উপযোগী হয়ে গঠিত যে, তা নিছক দৈবক্রমে ঘটে যেতে পারে না। খবর জিও নিউজের। 

ড. সুনের পদ্ধতিতে উন্নত গণিত ও সৃজনশীল যুক্তিবাদের সংমিশ্রণ রয়েছে, যা ইঙ্গিত দেয় যে ধর্ম ও বিজ্ঞান একে অপরের সঙ্গে ততটা অসঙ্গত নয়, যতটা প্রচলিতভাবে মনে করা হয়। সিএনবিসি টিভি-১৮ এর প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ড. সুনের মতে, মৌলিক ধ্রুবকগুলোর (যেমন মহাকর্ষ ধ্রুবক) সামান্যতম পরিবর্তন হলেও জীবন অসম্ভব হয়ে যেত। এই বিষয়টি আমাদের মহাবিশ্বের অসাধারণ প্রকৃতিকে আরও স্পষ্টভাবে তুলে ধরে।

সুন তার গবেষণায় ১৯৬৩ সালে বিখ্যাত পদার্থবিদ ও কেমব্রিজের গণিতবিদ পল ডিরাকের উত্থাপিত একটি অনুমানের ওপর ভিত্তি করেছেন। ডিরাকের গবেষণায় এমন নিখুঁত মহাজাগতিক ধ্রুবকগুলোর কথা বলা হয়েছিল, যা জীবনের অস্তিত্বকে সম্ভব করে তুলেছে।

সুন বলেন, 'আমাদের জীবনে আলোকবর্তিকা হয়ে থাকা অসংখ্য শক্তির উদাহরণ রয়েছে। সৃষ্টিকর্তা আমাদের এই আলো দিয়েছেন, যাতে আমরা এই আলোর পথ ধরে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে পারি।' তিনি ডিরাকের ১৯৬৩ সালের তত্ত্বের দিকেও ইঙ্গিত করেন।

ডিরাক বলেছিলেন, 'এটি প্রকৃতির অন্যতম মৌলিক বৈশিষ্ট্য যে, মৌলিক পদার্থবৈজ্ঞানিক নিয়মগুলো অত্যন্ত সৌন্দর্য ও শক্তিশালী গাণিতিক তত্ত্বের মাধ্যমে বর্ণনা করা যায়… আমাদের কেবল এটিকে গ্রহণ করতেই হবে।'

তিনি আরও বলেন, 'অবস্থা এমন যে, একে হয়তো এভাবেও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। সৃষ্টিকর্তা অত্যন্ত উচ্চস্তরের একজন গণিতবিদ এবং তিনি অতি উন্নত গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন।'

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়