শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের নদীগুলোকে দূষণমুক্ত করা সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার হওয়া উচিত ◈ ‘মনে হচ্ছে বিশ্ব আমাদের না খেয়ে মারতে চাইছে’, রোহিঙ্গাদের আঁকুতি ◈ রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তার জোরদার, ২৪ ঘন্টায় গ্রেফতার ১৯৯ ◈ সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন ◈ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা জারি এমএলএম কোম্পানিতে টাকা না রাখতে  ◈ ধর্ষণ মামলার বিচার ৯০ দিনে শেষ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ আপন দুই ভাইসহ তিনজনকে মসজিদের ভেতরে কুপিয়ে হত্যা: এলাকা পুরুষ শূন্য, যা জানা গেল ◈ বাংলাদেশে তেল শোধনাগার নির্মাণে কুয়েতকে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণ ডাকাতি: পরিচয় মিলেছে দুজনের  ◈ মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ

প্রকাশিত : ০৮ মার্চ, ২০২৫, ০২:৪১ দুপুর
আপডেট : ০৯ মার্চ, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ট্রাম্পের সামনেই দ্বন্দ্বে জড়ালেন মাস্ক-রুবিও

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামনেই বাগবিতণ্ডায় জড়িয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও দেশটির নবগঠিত গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি বিভাগের প্রধান ইলন মাস্ক। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) হোয়াইট হাউসে এক ক্যাবিনেট বৈঠকে তাদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব বাধে। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস ও রয়টার্সের। 
 
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাস্ক ও রুবিও যখন বিতর্কে জড়ান মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা তখন পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় ছিলেন।

তারা মাস্ক ও রুবিওর বিতর্কে যোগ দেননি। মাস্ক ও রুবিওর এ দ্বন্দ্বের প্রথম খবর প্রকাশ করে নিউ ইয়র্ক টাইমস।

খবরে বলা হয়, উপবৃত্তাকার টেবিলের বিপরীতে তির্যকভাবে বসে ইলন মাস্ক রুবিওকে উদ্দেশ করে বলেন—তিনি রুবিওর কর্মীদের ছাঁটাই করেননি। তবে রুবিও কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যক্তিগতভাবে মাস্কের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন, যখন থেকে রুবিওর নিয়ন্ত্রণাধীন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং প্রায় ২০ জন ক্যাবিনেট সদস্যের সামনে রুবিও তার অভিযোগগুলো তুলে ধরেন।

মাস্ক রুবিওর অভিযোগে জানান, তিনি তার বিভাগের কাউকে ছাঁটাই করেননি। এর জবাবে রুবিও বলেন, এই অভিযোগ সত্য নয়। তাহলে পররাষ্ট্র দপ্তরের ১,৫০০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা যারা আগাম অবসর নিয়েছিলেন তারা কি ছাঁটাই হিসেবে গণ্য হযননি? 

রুবিও ব্যঙ্গাত্মকভাবে জিজ্ঞাসা করেনন, মাস্ক কি চান যে তিনি ওই সব লোককে পুনরায় নিয়োগ করুন, যাতে তিনি আবার তাদের বরখাস্ত করতে পারেন?
 
এ সময় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন ট্রাম্প এবং রুবিওকে বলেন, সে (মাস্ক) ভালো কাজ করছে।

এর আগে বৈঠকের আগে ট্রাম্প মন্ত্রিসভায় বলেন যে তারা তাদের সংস্থাগুলোর প্রধান, ইলন মাস্ক নন।
মাস্ক ও রুবিওর দ্বন্দ্বের বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর কোনো মন্তব্য করেনি। অভিযোগ উঠেছে, আমেরিকার ফেডারেল আমলাতন্ত্রের বৃহৎ অংশকে মাস্ক অপসারণ করতে চাইলেও রুবিও তা চাইছেন না। ক্ষমতায় আসার পরই কর্মী ছাঁটাইয়ের ভার মাস্কের হাতে তুলে দেন ট্রাম্প।

তবে ট্রাম্প এ দ্বন্দ্বের কথা অস্বীকার করেছেন।

এ নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো দ্বন্দ্ব হয়নি। রুবিও ও মাস্কের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। তারা দুজনই দুর্দান্ত কাজ করছেন। তবে সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়