শিরোনাম
◈ কোচ গি‌লে‌স্পি ও পা‌কিস্তান ক্রিকেট বো‌র্ডের দ্বন্দ্ব আইসিসি পর্যন্ত গড়ালো ◈ ভারতে রাজনৈতিক প্রতীক হয়ে উঠছে ব্যাগ: প্রিয়াঙ্কার ‘সহানুভূতি’র পাল্টা বাঁশুরির ‘দুর্নীতি’র বার্তা ◈ সড়কে ময়লা ফেলে তীব্র যানজট; বকেয়া বেতনের দাবিতে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের আন্দোলন ◈ আওয়ামী লীগের ব্যানারে মিছিলের প্রস্তুতি, বিএনপি নেতার ছেলেসহ আটক ৮ ◈ দুবাই বিমানবন্দর থেকে জনপ্রিয় পাকিস্তানি টিকটকার গ্রেপ্তার ◈ বাংলাদেশ থেকে সৈন্য নেবে কাতার, এলএনজি চুক্তি বাড়ানোর উদ্যোগেও আগ্রহ ◈ পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে ‌লিও‌নেল মেসির আবেগঘন বার্তা ◈ বাংলাদেশ এখন এমন এক অবস্থায় দাঁড়িয়ে, যেখানে একটি নতুন সামাজিক চুক্তি করার সুযোগ এসেছে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সংস্কার আলোচনা: প্রতিটি বিষয়ে মুহাম্মদ ইউনূস দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন, জানালেন আলী রীয়াজ ◈ হাসিনার সম্মানসূচক ডিগ্রি বাতিল করবে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:৩৪ দুপুর
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দিল্লির ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুড়িয়ে দিলো ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সরকার

দিল্লির ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুড়িয়ে দিলো ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সরকার। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মুসলিম মিররের খবরে একথা জানানো হয়।

এতে বলা হয়, প্রসিদ্ধ দিল্লি সার্ভিস লেনে অবস্থিত মিরাঠের ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুড়িয়ে দিয়েছে উত্তর প্রদেশের উগ্র হিন্দুত্ববাদী যোগী আদিত্য নাথের সরকার। র‍্যাপিড রেল ট্রানজিট নেটওয়ার্কের জন্য মসজিদটি ভাঙা হয়েছে বলে জানানো হয়।

শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে মসজিদটি ভাঙার পূর্বে ব্যাপক বাধার সম্মুখীন হয় উগ্র হিন্দুত্ববাদী যোগী আদিত্য নাথের প্রশাসন। পরবর্তীতে ব্যাপক পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতিতে রাতে মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে ভেঙে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে দাবী করা হয়, মুসলিম সম্প্রদায়ের সম্মতিতে রেল নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের জন্য মসজিদটি ভাঙার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদের মুতাওয়াল্লি হাজ্বি সালেহীন জানান, যদিও এবিষয়ে প্রশাসনের সাথে ২০ ফেব্রুয়ারি আমাদের আলোচনা হয়েছিলো কিন্তু অতি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক হওয়ায় আমরা এতে পুরোপুরি সম্মত ছিলাম না। উপায়ন্তর না দেখে নতুন জায়গায় নতুন মসজিদ বানিয়ে দেওয়ার শর্তে পরবর্তীতে আমরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য হই। আমাদের কাছে এখনো এই মসজিদ ও জায়গার মালিকানার নথি রয়েছে, যেখানে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে যে এটি ১৮৫৭ সনের পূর্বেকার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়