শিরোনাম
◈ ৫৯০ কোটি টাকা লুট করতেই ফ্ল্যাটে হানা! ◈ পদত্যাগ করলেন আইসিসির প্রধান নির্বাহী অ্যালারডাইস ◈ বলিভিয়াকে হারিয়ে সুপার সিক্সে আর্জেন্টিনা ◈ দুই বিদেশি ক্রিকেটার চিটাগং কিংস মালিকের বিরুদ্ধে পারিশ্রমিক না দেয়ার অভিযোগ আনলেন ◈ আবারো রাজপথে নামতে যাচ্ছে বিএনপি! ◈ ক্রিকেটারদের পাওনা পরিশোধে দুর্বার রাজশাহীকে সময় বেধে দিলো বিসিবি ◈ শুক্রবার শুরু হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা, প্রথম পর্বে অংশ নিচ্ছেন ৪১ জেলার মুসল্লি ◈ সুগন্ধি চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে সরকার ◈ স্টেশনে আসছেন যাত্রীরা, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ◈ রেলের স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মধ্যরাতে জানালেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ১০:১০ দুপুর
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার ভারতীয়দের বাধার মুখে পণ্ড বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া!

এবার ভারতীয় নাগরিকদের বাঁধায় সীমান্তে কাঁটাতার দিতে পারল না ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। এমন ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের ভারতে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নদীয়া জেলার শিকারপুর এলাকায়। 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিএসএফ-বিজিবির দীর্ঘ আলোচনা শেষে সমঝোতারভিত্তিতে সম্প্রতি ভারতীয় সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে শুরু করে বিএসএফ। কিন্তু শিকারপুর বিডিও অফিসে সংলগ্ন এলাকা থেকে মাথাভাঙা নদীর পাড় পর্যন্ত প্রায় ১.৩ কিলোমিটার এলাকায় কাঁটাতার দিতে গিয়ে গ্রামবাসীদের বাধার মুখে পড়েন বিএসএফ সদস্যরা। 

গ্রামবাসীদের দাবি, সীমান্তের এই অংশে অন্তত ৩০০ পরিবারের বসবাস। কিন্তু জীবনধারণের জন্য তাদের গ্রামে থাকা টিউবওয়েল গুলোতে চৈত্রের গরমে পানি আসে না। ফলে পানির উৎস হিসেবে গ্রামের একমাত্র ভরসা জিরোপয়েন্টের মাথাভাঙ্গা নদী। অন্যদিকে গ্রামবাসীদের সৎকারের একমাত্র শ্মশানটিও পড়েছে জিরো পয়েন্ট এলাকায়। ফলে সীমান্তের এই গুরুত্বপূর্ণ অংশে বিএসএফ কাঁটাতার দিয়ে দিলে নদী ও শ্মশান চলে যাবে দুই দেশের কাঁটাতারের মধ্যবর্তী এলাকায়। গ্রামবাসীরা বলছেন তারা সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতারের বিরোধিতা করছেন না। তবে তাদের দাবি বিএসএফ কাঁটাতার দিলেও গ্রামবাসীদের সুবিধার জন্য যেন একটি গেটের ব্যবস্থা করে দেয়া হয় বিএসএফের তরফে। 

এদিকে, বিজিবির সঙ্গে নতুন করে আলোচনা ছাড়া সীমান্তের এই অংশে গেট রাখার বিষয়ে একক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি বিএসএফ। বিএসএফের স্থানীয় বিওপি সূত্রে জানানো হয়েছে গ্রামবাসীদের দাবি জানানো হবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিজিবির পরবর্তী আলোচনার ভিত্তিতেই নেয়া হবে সিদ্ধান্ত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়