শিরোনাম
◈ দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম ◈ অবৈধ অভিবাসীদের সহায়তাকারীদের মার্কিন দূতাবাসের হুঁশিয়ারি ◈ সতর্ক সংকেত জারি, আজ বজ্রপাতে মৃত্যুর ঝুঁকি খুবই বেশি ◈ পলাতক সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা যুক্তরাজ্যে আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে  ◈ বিএনপির নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণ: বাম দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের চেষ্টা ◈ হাথুরুসিংহে ও তার দুই সহকারী ‘নাসুমকে চড় মারা’ প্রসঙ্গে যা বললেন ◈ অ্যাঞ্জেলিনা জোলির সমর্থন গাজার প্রতি, ইসরায়েলি হামলাকে বললেন ‘গণকবরের মতো ধ্বংসযজ্ঞ’ ◈ গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, হাসপাতালে ভর্তি ◈ প্রাইমএশিয়া শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যা: ৩ জন আটক ◈ টাঙ্গাইলের ৭০০ বছরের নওয়াব শাহী জামে মসজিদে ৯৮ বছর ধরে চলছে অবিরাম কুরআন তিলাওয়াত

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ১০:১০ দুপুর
আপডেট : ০৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার ভারতীয়দের বাধার মুখে পণ্ড বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া!

এবার ভারতীয় নাগরিকদের বাঁধায় সীমান্তে কাঁটাতার দিতে পারল না ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। এমন ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের ভারতে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নদীয়া জেলার শিকারপুর এলাকায়। 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিএসএফ-বিজিবির দীর্ঘ আলোচনা শেষে সমঝোতারভিত্তিতে সম্প্রতি ভারতীয় সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে শুরু করে বিএসএফ। কিন্তু শিকারপুর বিডিও অফিসে সংলগ্ন এলাকা থেকে মাথাভাঙা নদীর পাড় পর্যন্ত প্রায় ১.৩ কিলোমিটার এলাকায় কাঁটাতার দিতে গিয়ে গ্রামবাসীদের বাধার মুখে পড়েন বিএসএফ সদস্যরা। 

গ্রামবাসীদের দাবি, সীমান্তের এই অংশে অন্তত ৩০০ পরিবারের বসবাস। কিন্তু জীবনধারণের জন্য তাদের গ্রামে থাকা টিউবওয়েল গুলোতে চৈত্রের গরমে পানি আসে না। ফলে পানির উৎস হিসেবে গ্রামের একমাত্র ভরসা জিরোপয়েন্টের মাথাভাঙ্গা নদী। অন্যদিকে গ্রামবাসীদের সৎকারের একমাত্র শ্মশানটিও পড়েছে জিরো পয়েন্ট এলাকায়। ফলে সীমান্তের এই গুরুত্বপূর্ণ অংশে বিএসএফ কাঁটাতার দিয়ে দিলে নদী ও শ্মশান চলে যাবে দুই দেশের কাঁটাতারের মধ্যবর্তী এলাকায়। গ্রামবাসীরা বলছেন তারা সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতারের বিরোধিতা করছেন না। তবে তাদের দাবি বিএসএফ কাঁটাতার দিলেও গ্রামবাসীদের সুবিধার জন্য যেন একটি গেটের ব্যবস্থা করে দেয়া হয় বিএসএফের তরফে। 

এদিকে, বিজিবির সঙ্গে নতুন করে আলোচনা ছাড়া সীমান্তের এই অংশে গেট রাখার বিষয়ে একক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি বিএসএফ। বিএসএফের স্থানীয় বিওপি সূত্রে জানানো হয়েছে গ্রামবাসীদের দাবি জানানো হবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিজিবির পরবর্তী আলোচনার ভিত্তিতেই নেয়া হবে সিদ্ধান্ত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়