শিরোনাম
◈ ৫৯০ কোটি টাকা লুট করতেই ফ্ল্যাটে হানা! ◈ পদত্যাগ করলেন আইসিসির প্রধান নির্বাহী অ্যালারডাইস ◈ বলিভিয়াকে হারিয়ে সুপার সিক্সে আর্জেন্টিনা ◈ দুই বিদেশি ক্রিকেটার চিটাগং কিংস মালিকের বিরুদ্ধে পারিশ্রমিক না দেয়ার অভিযোগ আনলেন ◈ আবারো রাজপথে নামতে যাচ্ছে বিএনপি! ◈ ক্রিকেটারদের পাওনা পরিশোধে দুর্বার রাজশাহীকে সময় বেধে দিলো বিসিবি ◈ শুক্রবার শুরু হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা, প্রথম পর্বে অংশ নিচ্ছেন ৪১ জেলার মুসল্লি ◈ সুগন্ধি চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে সরকার ◈ স্টেশনে আসছেন যাত্রীরা, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ◈ রেলের স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মধ্যরাতে জানালেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

প্রকাশিত : ২২ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৬:২৬ বিকাল
আপডেট : ২৮ জানুয়ারী, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনকে ফোন দেবেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার বেশ আগ থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে তৎপর ডোনাল্ড ট্রাম্প। আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়ে সেই তৎপরতা আরও জোরদার করবেনই সেটাই ছিল প্রত্যাশিত। 

এবার সেই ইঙ্গিতই দিলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনে ট্রাম্পের ক্ষমতা হস্তান্তর দলের প্রধান রবার্ট উইলকি। তিনি জানান, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন দিয়ে যুদ্ধ বন্ধ করতে বলবেন ট্রাম্প। খবর বিবিসির।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিবিসির টুডে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন রবার্ট উইলকি। যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকেও ট্রাম্প ফোন করবেন বলে জানান তিনি।

রবার্ট উইলকি বলেন, পুতিন যদি ট্রাম্পের যুদ্ধ বন্ধের আহ্বানে সাড়া না দেন, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের জ্বালানি শক্তি ব্যবহার করবে। যুক্তরাষ্ট্র তখন ইউরোপে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ শুরু করবে। আর বৈশ্বিক তেলের বাজারে যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতির কারণে তেলের দাম কমে যাবে, যা রাশিয়ার অর্থনীতিকে দেউলিয়া করে দেবে।

প্রায় তিন বছর ধরে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। ২০২২ সালে শুরু হওয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর দুই পরাশক্তিধর দেশের সম্পর্ক সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।

তবে ক্ষমতায় বসার পর এই যুদ্ধ মাত্র ২৪ ঘণ্টায় থামিয়ে দেয়ার কথা বলেছিলেন ট্রাম্প। নির্বাচনে জয়ের পর এই যুদ্ধ বন্ধে একজন প্রতিনিধিকেও নিয়োগ দিয়েছেন। ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে ট্রাম্পের তৎপরতায় একটি শান্তি চুক্তির চেষ্টাও চলছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে মস্কো–কিয়েভের ঐকমত্যে সময় লাগবে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকেরা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়